দল তহবিলে অর্থের জোগান বাড়াতে এবার বিধায়কদের মাসিক চাঁদার পরিমাণ বাড়াল তৃণমূল।২০০১ সাল থেকে যেখানে বিধায়কদের মাসিক চাঁদার পরিমাণ ছিল এক হাজার টাকা, সেখানে এবারের বিধানসভা ভোটের পর সেই চাঁদার পরিমাণ বেড়ে হয়েছে দু'হাজার টাকা।বিধায়কের বেতন থেকে সরাসরি তা চলে যাবে দলের তহবিলে।
গত ২ মে ফল ঘোষণার পর ৬ ও ৭ মে বিধানসভায় বিধায়কদের শপথ গ্রহণ হয়।করোনা সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ আছড়ে পড়ার কারণে বেশিরভাগ বিধায়কই এখনও পর্যন্ত ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেননি। তৃণমূল নেত্রীর নির্দেশ মতো তাঁদের নিজেদের নিজেদের এলাকায় চলে যেতে হয়। পাশাপাশি ঘূর্ণিঝড় ইয়াসে বিধ্বস্ত এলাকায় মানুষকে ত্রাণ ও পুনর্বাসন পৌঁছে দিতে মানুষের পাশে থাকার নির্দেশ দিয়েছেন তৃণমূল নেত্রী। তবে বিধানসভার প্রথম অধিবেশন বসার আগে সব বিধায়কদের অ্যাকাউন্ট খোলার কাজ শেষ হয়ে যাবে বলেই মনে করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে প্রত্যেক বিধায়ককে দলের চাঁদা বৃদ্ধির বিষয়টি জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
জানা গিয়েছে, শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়কে বাদ দিয়ে তৃণমূলের ২১২ জন বিধায়কের মধ্যে ১৬৫ জনের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট রয়েছে। তৃণমূলের টিকিটে জিতে আসা নতুন বিধায়কদের সংখ্যা ৪৩ জন। পাঁচ জন পুরনো বিধায়ক রয়েছেন, যাঁদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে সমস্যা রয়েছে। নতুন বিধায়কদের অ্যাকাউন্ট খোলার কাজ শেষ হতেই দলের তরফে ঠিক হয়েছে, মে মাস থেকে হিসাব কষে বিধায়কদের অ্যাকাউন্ট থেকে চাঁদা বাবদ ২ হাজার টাকা করে কেটে নেওয়া হবে।
দল তহবিলে অর্থের জোগান বাড়াতে এবার বিধায়কদের মাসিক চাঁদার পরিমাণ বাড়াল তৃণমূল।২০০১ সাল থেকে যেখানে বিধায়কদের মাসিক চাঁদার পরিমাণ ছিল এক হাজার টাকা, সেখানে এবারের বিধানসভা ভোটের পর সেই চাঁদার পরিমাণ বেড়ে হয়েছে দু'হাজার টাকা।বিধায়কের বেতন থেকে সরাসরি তা চলে যাবে দলের তহবিলে।
গত ২ মে ফল ঘোষণার পর ৬ ও ৭ মে বিধানসভায় বিধায়কদের শপথ গ্রহণ হয়।করোনা সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ আছড়ে পড়ার কারণে বেশিরভাগ বিধায়কই এখনও পর্যন্ত ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেননি। তৃণমূল নেত্রীর নির্দেশ মতো তাঁদের নিজেদের নিজেদের এলাকায় চলে যেতে হয়। পাশাপাশি ঘূর্ণিঝড় ইয়াসে বিধ্বস্ত এলাকায় মানুষকে ত্রাণ ও পুনর্বাসন পৌঁছে দিতে মানুষের পাশে থাকার নির্দেশ দিয়েছেন তৃণমূল নেত্রী। তবে বিধানসভার প্রথম অধিবেশন বসার আগে সব বিধায়কদের অ্যাকাউন্ট খোলার কাজ শেষ হয়ে যাবে বলেই মনে করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে প্রত্যেক বিধায়ককে দলের চাঁদা বৃদ্ধির বিষয়টি জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
জানা গিয়েছে, শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়কে বাদ দিয়ে তৃণমূলের ২১২ জন বিধায়কের মধ্যে ১৬৫ জনের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট রয়েছে। তৃণমূলের টিকিটে জিতে আসা নতুন বিধায়কদের সংখ্যা ৪৩ জন। পাঁচ জন পুরনো বিধায়ক রয়েছেন, যাঁদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে সমস্যা রয়েছে। নতুন বিধায়কদের অ্যাকাউন্ট খোলার কাজ শেষ হতেই দলের তরফে ঠিক হয়েছে, মে মাস থেকে হিসাব কষে বিধায়কদের অ্যাকাউন্ট থেকে চাঁদা বাবদ ২ হাজার টাকা করে কেটে নেওয়া হবে।|#+|
উল্লেখ্য, একজন বিধায়ক শপথ নেওয়ার দিন থেকেই ভাতা, বিল ও বাড়ি ভাড়া বাবদ ২১,৮৭০ টাকা পান। এছাড়াও দৈনিক ভাতা ও বিধানসভার বিভিন্ন কমিটির বৈঠকে যোগ দেওয়ার জন্য প্রত্যেক বিধায়ক মাসিক ৬০ হাজার টাকা পান। সব মিলিয়ে প্রায় ৮২ হাজার টাকা পান একেক জন বিধায়ক। এবার সেই টাকা থেকেই বিধায়কদের থেকে দলের তহবিলে নিয়ে নেওয়া হবে ২ হাজার টাকা। দলের উপ মুখ্য সচেতক তাপস রায় জানিয়েছেন, দলের জন্যই সবার বিধায়ক হওয়া। দল যখন চাঁদা দ্বিগুন নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, সেখানে পরিষদীয় দলের সদস্যরা এই সিদ্ধান্ত অবশ্যই মেনে নেবেন।