২০১৮ সাল। উত্তরবঙ্গে তখন বিজেপির সাংগঠনিক শক্তি একেবারে তুঙ্গে। রাজনৈতিক মহলের দাবি, সেই সময় ফরওয়ার্ড ব্লক ছেড়ে বিজেপিতে ভিড়ে যাওয়ার চেষ্টা কর🍰েছিলেন মেখলিগঞ্জের একসময়ের দাপুটে বাম নেতা পরেশ অধিকারী। কিন্তু সেই সময় কার্যত তাঁকে হাইজ্যাক করে নিয়েছিল তৃণমূল। তৃণমূলের 🉐তৎকালীন নেতৃত্ব তাঁকে নিয়ে সটান কলকাতায় চলে আসেন। তারপর আর বিজেপিতে যাওয়া হল না তাঁর। তৃণমূলে চলে এলেন তিনি।
আর অভিযোগ সেই সময় উপরি পাওনা হিসাবে মেয়ের চাকরিটিও পেছনের দরজা দিয়ে তিনি আদায় করে নেন। আর সেই পরেশকে নিয়েই এখন বিড়ম্বনায় জেলা তৃণমূল নেতৃত্ব﷽। অনেকেই পরেশ অধি♏কারীর সঙ্গে দূরত্ব বাড়াতে চাইছেন। আর পরেশ আসেননি দলে একথা ভেবেই চওড়া হাসি বিজেপির মুখে। তবে অনেকের প্রশ্ন, বিজেপিতে গেলে কি তিনি মেয়ের চাকরি আদায় করতে পারতেন?
২০১৯ সালে কোচবিহার লোকসভা আসনে ♔তৃণমূলের টিকিটে তিনি লড়েছিলেন। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। গেরুয়া ঝড়ে উড়ে গিয়েছিল তৃণমূল। পরে পরেশ অধিকারীকে চ্যাংরাবান্ধা উন্নয়ন পর্ষদের চেয়ারম্যান করা হয় । তবে প্রাক্তন বাম নেতাকে দলে নিয়ে যে কী ভুল হয়েছিল তꦡা ভেবে এখন হাত কামড়াচ্ছেন শাস🐷কদলের একাংশ। তবে প্রকাশ্যে অবশ্য কেউ মুখ খুলতে না♊রাজ। পর🐈েশ অধিকারীর বক্তব্যও পাওয়া যায়নি।
এদিকে কোচবিহারের তুফানগঞ্জের বিজেপি বিধায়ক মালতী রাভা রায় হিন্দুস্তান টাইমস বাংলাকে বলেন, তিনি বিজেপিত🍬ে আসতে চেয়েছিলেন কি না জানা নেই। তবে সেই সময় আমি জেলা সভাপতি ছিলাম। আমার সঙ্গে তাঁর সরাসরি কোনཧও কথা হয়নি। তবে বিজেপিতে যে তিনি আসেননি আমরা বেঁচে গিয়েছি।