ভাঁড়ারে টান পড়েছে। তাই অনেক কঠিন পদক্ষেপ করতে হচ্ছে কলকাতা পুরসভাকে। ইতিমধ্যেই উন্নয়নের জন্য বরাদ্দ অর্থ দু’ভাগে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এবার বিভিন্ন সরকারি অনুষ্ঠানের খরচে রাশ টানার সিদ্ধান্ত নিল কলকাতা পুরসভা। পুরসভা এলাকায় নানা সরকারি অনুষ্ঠান হয়। তাতে খরচ বহন করতে হয় পুরসভাকে। এবার সেই খরচে 🐓রাশ টানা হল।
ঠিক কী সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে? পুরসভার সচিবালয় দফতর সূত্রে খবর, পুরসভার যে কোনও সরকারি অনুষ্ঠানে মোটা টাকা খরচ হয়। কিন্তু এখন যা আর্থিক অবস্থা তাতে সমস্ত সরকারি অনুষ্ঠানের খরচের বহর কমাতে হবে। আগে যে অনুষ্ঠানের জন্য দু’লক্ষ টাকা খরচ হতো, এখন সেখানে অর্ধেক খরচღ করতে বলা হয়েছে।
কী বলছেন বিরোধী কাউন্সিলর? এই বিষয়ে কংগ্রেস কাউন্সিলর সন্তোষ পাঠক বলেন, ‘প্রয়াত পূর্বতন মেয়র সুব্রত মুখোপাধ্যায় বকেয়া কর আদায়ে মধ্য ক🌠লকাতার একটি হোটেলের জলের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছিলেন। এখনও তেমন কড়া পদক্ষেপ অবলম্বন করতে হবে মেয়রকে।’ সূত্রের খ🦩বর, আর্থিক টানাটানির জেরে যেসব চুক্তিভিত্তিক কর্মী এজেন্সির মাধ্যমে কাজ করতেন তাঁরা এখন অনিয়মিত বেতন পাচ্ছেন।
এখন কলকাতা শহরে অনেক কাজ করতে হচ্ছে। সেখানেও টাকা খরচ হচ্ছে। একইসঙ্গে কর্মীদের বেতন–সহ নানা খরচ করতে হয়। সেখানে আয় কমেছে। তা𒉰ই আয়–ব্যয়ের সমতা রাখতে না পারার জন্যই ভাঁড়ারে টান পড়েছে। তার জেরে খরচে কাটছাঁট করতে হচ্ছে। এমনকী সেপ্টেম্বর মাসের পরে অবসর নেওয়া পুরকর্মীদের পেনশনও নিয়মিত হচ্ছে না।