আইপিএল ২০২৪-এ নিজেদের গ্রুপ লিগের শেষ ম্যাচে চেন্নাই সুপার কিংসকে পরাজিত করেছিল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। এ দিনের জয়ের ফলে আইপিএল ২০২৪-এর প্লে অফে জায়গা কর🔜ে নিয়েছে ফ্যাফ ডু প্লেসিরা। এই ম্যাচের পরে বিরাট কোহলির প্রশংসা করেছেন দলের 🐈ডানহাতি ব্যাটসম্যান রজত পাতিদার। তিনি বলেছিলেন যে মাঠে বিরাট কোহলির শক্তি তাদের দলকে ভালো করতে অনুপ্রাণিত করেছে। ম্যাচে ওপেনিংয়ে ফ্যাফ ডু প্লেসির সঙ্গে দারুণ জুটি গড়েন কোহলি। তিনি ৪৭ রান করেন যা বেঙ্গালুরুকে ২১৮/৫ স্কোরে পৌঁছাতে সাহায্য করেছিল।
কেমন ভাবে ম্যাচ ঘুরিয়ে ছিল RCB?
এদিনের ম্যাচের পরে রজত পাতিদার বলেছেন যে, ‘বিরাট কোহলির এনার্জি আমাদের গোটা দলকে উৎসাহিত করত।’ রজত পাতিদার আরও বলেন, ‘তিনি (বিরাট কোহলি) পরিস্থিতি নির্বিশেষে মাঠে সবার জন্য শক্তি তৈরি করেন। তিনি একটি দুর্দান্ত পরিবেশ বজায় রাখেন এবং প্রতিটি খেলোয়াড় তাঁকে দেখে আরও শক্তি পায়।’ অভিযানের শুরুতে RCB প্লে অফে যাওয়ার পথে বড় বাধার সম্মুখীন হয়েছিল। কারণ লিগে তারা তাদের প্রথম ৮টি ম্যাচের মধ্যে মাত্র একটি ম্যাচ☂ জিতেছিল। এর পরে, বেঙ্গালুরু-ভিত্তিক ফ্র্যাঞ্চাইজিকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি এবং পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষ চারে শেষ করতে তারা টানা ছয়টি ম্যাচ পꦰরপর জিতেছে।
কী বললেন রজত পাতিদার?
রজত পাতিদার বলেছেন যে, ‘আমরা আত্মবিশ্বাসী ছিলাম য𒀰ে আমরা পয়েন্ট টেবিল পরিবর্তন করতে পারব। এমনটা আগেও হয়েছে আর আরসিবি আগেও করেছে। আমাদের চারপাশে উদাহরণ এবং অভিজ্ঞ খেলোয়াড় ছিল। তাই এটি একটি দুর্দান্ত পরিবেশ ছিল। সবাই বিশ্বাস করেছিল যে আমরা এটি ঘুরিয়ে দিতে পারি।’ তার দলের পারফরম্যান্স এবং সিনিয়র আরসিবি খেলোয়াড়দের সমর্থন সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে, পাতিদার বলেছিলেন যে, ‘আমার ভূমিকা পরিষ্কার ছিল এবং আমি এটি সঠিকভাবে সম্পাদন করতে চেয়েছিলাম। আমাদের দলে ডিকে, বিরাট, ফ্যাফ এবং গ্রিনের মতো অনেক অভিজ্ঞ খেলোয়াড় রয়েছে। তাদের কাছ থেকে যে বিষয়গুলো শেখার সুযোগ পেয়েছি সেগুলো আমাকে আমার ইনিংস খেলতে অনেক সাহায্য করেছে।’
RCB vs CSK ম্যাচটি কেমন ছিল
বেঙ্গালুরুর এম চিন্নাস্বামী স্🌄টেডিয়ামে প্রথমে খেলে বেঙ্গালুরু ২১৮ রান করেছিল। তাদের চেন্নাইকে ২০০ এর মধ্যে সীমাবদ্ধ করতে হয়েছিল। শেষ ওভারে ধোনি আউট হয়ে যাওয়ায় চেন্নাইয়ের প্লে অফে ওঠার আশা শেষ হয়ে যায়। শার্দুল ঠাকুর দুই বলে এক রান করতে পারেননি এবং রবীন্দ্র জাদেজা দুই বলে কোনও রান করতে পারেননি, যে কারণে চেন্নাই দল ৭ উইকেটে ১৯১ রান করতে পারে এবং ম্যাচটি ২৭ রানে হেরে যায়। চেন্নাই ছিল ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন। প্লে-অফের রেস থেকে ছিটকে যাওয়া ক্রিকেট ভক্তদের জন্য বড় ধাক্কা ছিল।