আইপিএলে যেন মুশকিল আসান হয়ে দাঁড়িয়েছেন শ্রেয়স আইয়ার। যে যে দলগুলো আইপি✨এলে সাফল্য় থেকে অনেতটা দূরে থেকেছে , সেই সেই দলের দায়িত্ব নিয়েই আইপিএলে সাফল্যের কাছাকাছি যাওয়ার চেষ্টা করেছেন শ্রেয়স। সেটা আইপিএল কখনও না জিততে পারা দিল্লি ক্যাপিটালস হোক কিংবা পঞ্জাব কিংস।
কেন প্রℱায় ২৭ কোটি টাকা খরচ করে তাঁকে দলে নিতে এত মরিয়া ছিল রিকি পন্টিংয়দের পঞ্জাব কিংস সেটা শ্রেয়স বুঝিয়ে দিয়েছেন। এক দশকেরও বেশি সময় পর প্লে অফের কাছাকাছি পৌঁছে গেছে প্রীতি জিন্টার ফ্র্য়াঞ্চাইজি। এমনিতে যারা প্লে অফের ধারে কাছেই অন্যান্যবার পৌঁছাতে পারে না আইপিএলে।
পরিসংখ্যান বলছে ২০১৩ সাল থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত আইপিএলের টপ ফাইভেই যেতে পারেনি দিল্লি ক্যাপিটালস। সেখানে রাজধানির দলের দায়িত্ব নেওয়ার পর ২০১꧟৯ সালে দিল্লিকে প্লে অফে তোলেন শ্রেয়স। এরছ ২০২০ সালে 🥂প্রথমবার আইপিএলের ফাইনাল খেলার স্বাদ পায় দিল্লি ক্যাপিটালস, ৯ বছর পর তাঁরা ব্যাক টু ব্যাক ফাইনালে খেলেন।
কলকাতা নাইট রাইডার্সেও তাঁর অবদান কম নয়। ২০১৫ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত নাইট রাইডার্স চারবার প্লে অফে উঠলেও একবারও ট্রফি জিততে পাﷺরেনি। কিন্তু ২০২৪ সালে আইপিএলে কেকেআরের অধিনায়কত্ব করে দলকে তিন❀ি ১০ বছর পর আইপিএলের চ্যাম্পিয়ন হওয়ার স্বাদ এনে দেন, এছাড়াও প্রথমবার আইপিএলের পয়েন্ট তালিকায় শীর্ষে লিগ স্টেজ অভিযান শেষ করে নাইটরা।
এবার আসা যাক পঞ্জাব কিংসের পরিসংখ্যানে। ২০১৫ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত কখনও আইপিএলে ১৪ পয়েন্টের বেশি পায়নি তাঁরা, আর এবার ইতিমধ্যেই তাঁরা ১৫ পয়েনেটে পৌঁছে গেছে। এছাড়াও ১২ বছর পর ফের ধর্মশালায় কোনও ম্যাচে জিতল পঞ্জাব কিংস দল। শ্রেয়সকে ঘিরেই ২০১৪ সালের পর ফের൩ ✤ফাইনালে খেলার স্বপ্ন দেখছে প্রীতি জিন্টার ফ্র্যাঞ্চাইজি।