না ফেরার দেশে চলে গেলেন জ্যাকলিন ফার্নান্দেজের মা কিম ফার্নান্দেজ। রবিবার মুম্বইয়ের একটি হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। রবিবার অভিনেত্রীর টিম সূত্রে এই খবর প্রকাশ্যে এসেছ🐈ে।
আরও পড়ুন: 'যাত্রাকে যে উচ্চমার্গ꧑ে…', ‘𝓰ডাইনি যাত্রা টাইপ’ বিতর্কে নাম না করেই পরমাকে তোপ সন্তু-কন্যা স্বস্তিকার
গত মাসে কিম ফার্নান্দেজকে লীলাবতী হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল। হঠাৎ করে স্ট্রোক হওয়ায় তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। কিম বেশ কিছু দিন আইসিইউতে ছিলেন। সেখানে তাঁর চিকিৎসা চলছিল। জ্যাকলিন হাসপাতালে নিয়মিত মা-কে দেখতে যেতেন। তারপর রবিবার এই ঘটনা ঘ✤টে। ঘটনার খবর 🥂প্রকাশ্যে আসার আগে জ্যাকলিনের বাবা এলরয় ফার্নান্দেজকেও হাসপাতালের বাইরে দেখা গিয়েছিল।
আরও পড়ুন: ಞহুমা কু🐲রেশির ইদের পার্টিতে এক রহস্যময়ীর সঙ্গে এক গাড়িতেঅক্ষয়ের ছেলে আরব? ভাইরাল ভিডিয়ো
প্রসঙ্গত, মা কিম ফার্নান্দেজ অসুস্থ থাকার কারণে গত মাসে জ্যাকলিন গুয়াহাটিতে আইপিএল -এর অনুষ্ঠানে যোগ দেননি। তাঁর ঘনিষ্ঠ এক সূত্র সংবাদ সংস্থা এএনআইকে জানিয়েছিল, ‘জ্যাকলিনের মা এখনও আইসিইউতে। তাঁর চিকিৎ💧সা চলছে। প্রতি মুহূর্তে জ্যাকলিন ও তাঁর পরিবার কিমের পাশে থাকছেন। ডাক্তারদের সঙ্গে তাঁদের সব সময় যোগাযোগ রাখতে হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে জ্যাকলিন তাঁর মায়ের সঙ্গে থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তাই দুর্ভাগ্যবশত আইপিএল-এর অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতে পারবেন ⭕না নায়িকা।’
আরও পড়ুন: ফাঁস ইন্ডিয়ান আইডল ১৫-র বিজেতা🍸র নাম! প্রথমবার ট্রফি এল বাংলায়, মানসী জিতলেন 💮না শুভজিৎ
একটি পুরানো সাক্ষাৎকারে, জ্যাকলিন ইন্ডিয়া টিভিকে তাঁর মায়ের সম্পর্কে বলেছিলেন।তিনি বলেছিলেন, তাঁর মা তাঁর 'অনুপ্রেরণা'। তিনি বলেছিলেন, ‘আমার মা সব সময় আমার পাশে থেকেছেন। আমি মা-কে খুব মিস করি। আমার বাবা-মা ছেড়ে আমাকে ♊এখানে একা থাকতে হয়। এই দু’জন মানুষ আমার শক্তির উৎস। ওঁরা আমার অনুপ্রের🍨ণা। ওঁরাই আমাকে সর্বদা এগিয়ে যেতে সাহায্য করে।'
আরও পড়ুন: পরীক্ষার ফাঁকে মামাবাড়িতে🅷, গান শুনে কোলে নিয়ে মামীর আদর, অতনুকে বললেনౠ, ‘ভাইকেও একটু শিখিয়ে দে… ’
উল্লেখ্য, জ্যাকলিন বাহরাইনের মানামায় জন্মে💛 ছিলেন। বহুজাতিক পরিবারে বেড়ে ওঠেন তিনি। তাঁর মা কিম ছিলেন মালয়েশিয়ান এবং কানাডিয়ান বংশোদ্ভূত। অন্যদিকে, তাঁর বাবা এলরয় ফার্নান্দেজ শ্রীলঙ্কার বাসিন্দা। এই দম্পতির দেখা হয় ১৯৮০ সালে। তখন কিম একজন বিমানসেবিকা হিসেবে কাজ করতেন।