সুরলোকে চলে গেলেন রাশিদ খান। মাত্র ৫৫ বছর বয়সেই সমস্ত লড়াই থামিয়ে না ফেরার দেশে চলে গেলেন তিনি। থেকে গেল তাঁর অগুনতি গুণমুগ্ধ, তাঁর গান আর বহু বহু স্মৃতি। উত্তর প্রদেশে জন্মালেও বাংলাতেই কেটেছে তাঁর ♓বাকিটা জীবন। এখানেই বড় হওয়া, কাজ সবটাই। কাজ করেছেন একাধিক শিল্পীদের সঙ্গে। আবার অনেকে চেয়েও তাঁর সঙ্গে কাজ করে উঠতে পারেননি। তাঁদের থেকে গিয়েছে আফসোস। বর্ষীয়ান শিল্পী কবীর সুমন তাঁদের একজন। না, কবীর সুমন এবং রাশিদ কখনই একসঙ্গে কাজ করেননি। তবুও উস্তাদজির কাজে🅷র ভক্ত ছিলেন তিনি।
উস্তাদজির মৃত্যুতে কী বললেন কবীর সুমন?
অকালে🐻 চলে যাওয়ার পর কাজ না করতে পারার আক্ষেপ ঝরে পড়ল কবীর সুমনের কণ্ঠে। তিনি এই সময়কে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে জানান, 'আমি ভীষণই মর্মাহত, রাশিদ খান আমার থেকে ꦕঅনেকটাই ছোট ছিলেন। এত কম বয়সে আগে চলে গেলেন। আমি ৭৫ বছর বয়সেও পড়ে রইলাম। এটা সত্যি মেনে নেওয়া কঠিন। ওঁর আরও কিছুদিন থাকা উচিত ছিল। আমার সঙ্গে ওঁর কোনও আলাপ ছিল না, একসঙ্গে কাজও করিনি আমরা।'
আরও পড়ুন: ‘মনের চাপ কাটাতে ভিকির সামনে গজগজ করি, অর্ধেক ইং🍒রেজি ও বোঝেও না’, অকপট ক্যাট🎉রিনা
আরও পড়ুন: বইমেলার আগেই൩ বিষাদের ছোঁয়া! আর প্রকাশিত হবে না জয় গোস্বামীর কবিতা, ৫০ বছর পূর্তিত꧃ে ঘোষণা কবির
তিনি আরও জানিয়ে বলেন, 'কেবল একবার একটি অনুষ্ঠানে উনি খেয়াল গেয়েছিলেন। আমি 💧তারপর উঠেছিলাম স্টেজে, আধুনিক গান গেয়েছিলাম। তখনই ওঁকে একবার চোখে দেখেছি, ওঁর গান শুনেছি সামনে থেকে। কিন্তু ইন্টারনেটে বহুবার ওঁর গান শুনেছি আমি। ওঁর গাওয়া খেয়াল, ঠুংরি শুনেছি, আমি ভক্ত ছিলাম ওঁর। ওঁর গলার আওয়াজ শুনলে মনে হতো আরও শুনি। উনি বেঁচে থাকলে আরও অনেক ভালো গান শুনতে পেতাম।'
আরও পড়ুন: হামাস হামলায় গাজায় গুরুতর আহত ফাউদা খ্যাত অভিনেতা ইদান আমে𒉰দি, এখন কেমন আছেন?
কবীর সুমন এরপর নিজের একটি আক্ষেপের কথা জানিয়ে বলেন, 'আমার ভালো লাগত যদি রাশিদ খান স🐻াহেব কয়েকটি বাংলা খেꦛয়াল গাইতেন, সকলের তবে সেটা পছন্দ হতো। আমার নিজের তো খুব ভালো লাগত। এটা আমার জীবনের একটা আফসোস রয়ে গেল।'