পাপারাজ্জি দেখলেই ধমক লাগানো নিজে🐲র রোজের রুটিন বানিয়ে নিয়েছে সইফ আলি খান আর করিনা কাপুরের ৩ বജছরের ছেলে জেহ। রবিবারও ধরা পড়ল একই ছবি। বাবা-মায়ের মতো তাঁদের সন্তান তৈমুর এবং জেহও ইন্টারনেটে বেশ জনপ্রিয়। আর তাই পাপারাজ্জিদের ভিড়ও লেগে থাকে আশেপাশে।
রবিবার ভি🎐ডিয়োতে দেখা যায়, নিজেদের বিল্ডিং থেকে বেরিয়ে আসছেন সইফ-করিনা, সঙ্গে তাঁদের দুই ছেলে। দেখা যায়, সইফ আর তৈমুরের মধ্যে কিছু একটা নিয়ে মতভেদ চলছে। কে🌠উই ঘুরেও তাকাননি ফোটোগ্রাফারদের দিকে। করিনাও ব্যস্ত হয়ে এগিয়ে যাচ্ছিলেন গাড়ির দিকে। ও মা, জেহ হঠাৎই ঘুরে ‘অ্যাই’ বলে ধমক লাগায়। সঙ্গে সঙ্গে ছেলেকে টেনে নিয়ে যান করিনা।
সাদা শার্ট আর নীল ডেনিম পরেছিলেন সইফ। সঙ্গে ঝুঁটি মাথায়। নতুন এই হেয়ারস্টাইলেই আজকাল দেখা যাচ্ছে ছোটে নবাবকে। তৈমুরের গায়েও ছিল সাদা টিশার্ট ও জিন্স। তবে জেহ-র টি শার্টে টাই অ্যান্ড ডাইয়ের কাজ। দুই ভাইয়ের মাথাতেই নীল টুপি। এই প্রথম নয়, যখন পাপারাজ্জিদের দেখে মেজাজ হারাল জেহ। করিনার দুই ছেলেকে প্রায়ই দেখা যায়, এরকমই বিরক্ত। খুব সম্ভ🎀বত, এভাবে সবসময় ফোটোবন্দি হওয়া একেবারেই না পসন্দ ওদের।
করিনাকে এক সাক্ষাৎকারে বলতে শোনা গিয়েছিল, তৈমুর আর জেহ তাঁকে প্রশ্ন করে, ‘আমরা কি বিখ্🐬যাত?’ আর তাতে মাম🐎্মা করিনা ছেলেদের জবাব দেন, ‘না তোমরা না, আমি বিখ্যাত। তোমরা এখনো বিখ্যাত হওয়ার মতো কিছুই করোনি।’
তাতে নাকি আবার তৈমুর মা-কে আশ্বাস দেয়, ‘আশা করি, আমিও একদিন বিখ্যাত হওয়ার মতো কাজ ক🧸ꦗরব’। যদিও করিনা জানিয়েছেন, সিনেমা নিয়ে মোটেও ভাবে না তৈমুর, এখন তাঁর যত স্বপ্ন সবই ফুটবল ঘিরে।
ইন্টারনেটে খুব সমালোচনায় পড়েন করিনা ছেলে মানুষ করা নিয়ে। এবারেও তেমনটাই হল। একজন লিখলেন, ‘আমার মনে হয় করিনার দুই ছেলেকেই বোঝানো উচিত, কীভাবে রাস্তাঘাটে লোকেরসঙ্গে ব্যবহার করবে। পড়াশোনা, ক্রিকেট তো তারপর।’ আরেকজন লেখেন, ‘আমার সন্তান এဣরকম করলে, আমি এক থাপ্পড় দিতাম।’ তৃতীয়জন অবশ্য দোষ দিলেন পাপারাজ্জিদেরই। লিখলেন, ‘বাচ্চাট ছন্দ করছে না। তাই পাপারাজ্জি দেখলেই রেগে যাচ্ছে। ওর বাবা-মা তারকা। ও নয়। এভাবে বাচ্চাদের বিরক্ত করা উচিত নয়।’
২০১২ সালে বিয়ে করেন সইফ ও করিনা। এরপর তৈমুরের জন্ম হয় ২০১৮ সালে। ২০২১ সালᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚে জন্ম ছোট ছেলে জেহর🃏।