কদিন আগেই শেষ হয়েছে রামপ্রসাদ সিরিয়াল। ২০২৩ সালের এপ্রিল মাসে শুরু হওয়া এই মেগাটি, শেষ হল ২০২৪ সালের এপ্রিল মাসে এসে। এক বছর ধরে চলা আধ্যা🉐ত্মিক ধারাবাহিকটি শেষ হওয়ায় দর্শকদের সবচেয়ে মন খারাপ সব্যসাচী চৌধুরীকে ঘিরে। অভিনেতার আলাদাই ফ্যান বেস রয়েছে। তাঁদের সকলেরই মন খারাপ টিভিতে আর তাঁদের প্রিয় নায়ককে দেখতে না পেরে।
রামপ্রসাদ শেষ হয়ে শুরু হয়েছে ভক্তির সাগর। সুরিন্দর ফিল্মসের প্রযোজনায় এসেছে এই ধারাবাহিক এপ্রিলের শেষ থেকে। গদাধর অর্থাৎ শ্রীরামকৃষ্ণের জন্ম থেকে বেড়♓ে ওঠা, সমস্তটাই থাকছে এই সিরিয়ালে। গদাধরের বাবা ক্ষুদিরামের চরিত্রে বর্তমানে দেখা যাচ্ছে অভিনেতা ঋজু বিশ্বাসকে। আর গদাধরের মা চন্দ্রমণি দেবীর চরিত্রে দেখা যাচ্ছে মহুয়া হালদারকে। এবার খবর, গদাধরের বড় বয়সে অভিনয় করার জন্য প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে সব্যসাচী চৌধুরীকে। যদিও এখনও এই নিয়ে অফিসিয়াল কোনও খবর দেওয়া হয়নি চ্যানেল বা প্রযোজনা সংস্থার তরফে। তবে এই খবর সত্যি হলে, টিআরপিতে পড়বে সোজাসুজি প্রভাব।
আরও পড়ুন: ভোটপ্রচারে গুরুতর অসুস্থ সোহম চক্রবর্তী, ভর্তি হলেন ওহাসপাতালে, দেখতে ছুটলেন দেব
বামাক্ষ্যাপা দিয়ে দর্শক মনে জায়গা করে নিয়েছিলেন সব্যসাচী। সেই সিরিয়াল শেষ হওয়ার পর ফেরেন পর্দায় রামপ্রসাদ দিয়ে। ভক্তিমূলক মেগাতে কাজ করলেও, বড় ফ্যানবেস রয়েছে তাঁর। একসময় আলোচনায় আসত প্রতিনিয়ত তাঁর প্রেম জীবন। টলিপাড়ার জনপ্রিয় অভিনেত্রী ঐন্দ্রিলা শর্মার সঙ্গে দীর্ঘদিনের সম্পর্ক ছিল তাঁর। ক্যানসার আক্রান্ত প্রেমিকাকে আগলে রাখতেন সবসময়। এমনকী, একসময় ঐন্দ্রিলা কেমন আছেন সেই খবর দিতে, মাসে একটি করে পোস্টও করতেন ফেসবুকে।&nbꦉsp;
আরও পড়ুন: বিবাহ বিচ্ছেদ নিয়ে চর্চা! অঙ্ক๊িতার হাত ভাঙতে যা করল ভিকি, ভিডিয়ো দেখে সবাই হতবাক
তবে ২০২২ সালে না ফেরার দেশে চলে যান ঐন্দ্রিলা। তারপর নিজেকে সামাজিক মাধ্যম থেকে সরিয়েও ফেলেন তিনি। সব কিছু থেকেই আড়াল করে রেখেছিলেন। তবে সেই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে একটু হলেও সাহায্য করেছিল রামপ্রসাদ ধারাবাহিকটি।&nbs🎉p;
আরও পড়ুন: সংগীতের দুই রাজকন্যা! মাঝ আকাশে সেলফ♋ি তুলতে গলাগলি-পাউট শ্রেয়া-সুনিধির
সব্যসাচী কিন্তু শুধু অভিনেতা নন, তিনি বইও লে꧅খেন। তাঁর শেষ প্রকাশিত বইটি হল পরাশরের ডায়েরি। যাতে ৩টি গল্প রয়েছে, ‘কড়াঝোড়ার শশ্মানে’, 'মায়াবেড়ি', 'জন্ম জলাশয়'। এছাড়া ন𝓡িজের ইউটিউব চ্যানেলের জন্য নানা স্বাদের গল্পও পাঠ করে থাকেন।