হার্ট অ্যাটাক কেবল হৃদযন্ত্রেই ন🉐য়, শরীরের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গের উপরও বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে। বিশেষ করে কিডনি বা বৃক্কের কার্যকারিতা হার্ট অ্যাটাকের পর ঝুঁকির ম💛ুখে পড়ে। চিকিৎসকদের মতে, হৃদ্রোগ এবং কিডনি রোগের মধ্যে রয়েছে সরাসরি যোগসূত্র।
হার্ট অ্যাটাক ও কিডনি বিকলের মধ্যে সম্পর্ক
হার্ট অ্যাটাকের সময় হৃদযন্ত্র যখন স্বাভাবিকভাবে রক্ত পাম্প করতে ব্যর্থ হয়, তখন শরীরের অন্যান্য অঙ্গগুলি পর্যাপ্ত রক্ত পায় না। এই অবস্থায় কিডনির মতো সংবেদনশীল অঙ্গ দ্রুত ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বারডেম হাসপাতালের নেফ্রোলজিস্ট মাহবুব রহমান জানান, "হৃদ্রোগ থাকলে কিডনির ক্ষতির সম্ভাবনা দ্বিগুণ বেড়ে যায়।✤ হার্ট অ্যাটাকের পর পর ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে অনেক রোগীর কিডনির কার্যক্ষমতা হঠাৎ করে কমে যেতে দেখা যায়।"
আরও পড়ুন - ৩০ বছর বয়সে সিংহাসনত্যাগ! মহাবীরের এই কাহিনি আজও বহু জীবনের অনু🔴প্রেরণা
কীভাবে প্রতিরোধ করবেন?
- নিয়মিত রক্তচাপ ও ব্লাড সুগার পরীক্ষা করান।
- হৃদরোগ ও কিডনি রোগের লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
- স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্যাভ্যাস ও পর্যাপ্ত জল পান।
- ধূমপান ও অতিরিক্ত নুন খাওয়া এড়িয়ে চলা।
আরও পড়ুন - কাজের চাপে জেরবার📖, বুঝতে চাইছে না প্রিয়তম মানুষটি? এ﷽ভাবে কথা বলে দেখতে পারেন
হার্ট অ্যাটাক কিডনি বিকলের একটি বিপদ সংকেত হতে পারে, বিশেষ করে যাদের আগে থেকেই কিডনি বা হৃদরোগ রয়েছে। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚায়ী দ্রুত চিকিৎসা গ্রহণ করলে কিডনির ক্ষতি কমানো সম্ভব। তাই হার্ট অ্যাটাকের পর কিডনির কার্যক্ষমতা পরী🍬ক্ষা করানো একান্ত প্রয়োজন।
পাঠকদের প্রতি: প্রতিবেদনটি চিকিৎসকের মতামতের ভিত্তিতে লেখা হয়েছে। এটি সমস্যাটি সম্পর্কে সাধারণ ধারণার উপর আলোকপাত করা মাত্র। ব্যক্তিবিশেষে প্রতিটি সমস্যার চিকিৎসা এবং নিরাময়ের পদ্ধতি পৃথক। তাই যে কোনও সমস্যায় শুধুমাত্র এই প্রতিবেদনের কথায় ভরসা না রেখে, ব্যক্তিগতভাবে চিকিৎসকের বা ব♋িশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।