প্রি-প্যাকড এবং ব্র্যান্ডহীন ফুড আইটেমে ৫% GST।ꦗ গুডস অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্যাক্স (GST) কাউন্সিল গত সপ্তাহে নয়া নীতির ঘোষণা করে। তব🐷ে নয়া নীতির বিরুদ্ধে সরব হয়েছে দেশের ব্যবসায়ী সংগঠনগুলি। কনফেডারেশন অফ অল ইন্ডিয়া ট্রেডার্সের (CAIT) দাবি, এই পদক্ষেপে ছোট ব্যবসাগুলি ক্ষতিগ্রস্থ হবে।
সিএআইটি জানিয়েছে, আগামিদিনে এ বিষয়ে প্রতিবাদ জারি থাকবে। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী এবং রাজ্যের অর্থমন্ত্রীদের সঙ্গেও বৈঠক করা হবে। সিদ্ধান্তটি পুনর্বিবেচনা করার জন্য অনℱুরোধ করবেন তাঁরা।
তাঁদের কথায়, জিএসটি কাউন্সিলের এই নীতিতে, 'বড় ব্র্যান্ডগুলি আরও শক্তিশালী হ๊বে। এদিকে ছোট ব্যবসায়ীদের উপর নিয়ম-ন▨ীতির বোঝা বাড়বে।'
সোমবার এ বিষয়ে একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তি দেয় ব্যবসায়ীদের সংগঠন। তাতে বলা হয়, 'জিএসটি কাউন্সিলের সিদ্ধান্তে দেশের খাদ্যশস্য ব্যবসায়ীদের বিশাল ক্ষতি হবে। এটি বড় ব্র্যান্ডগুলিকে ছোট উৎপাদক এ𒅌বং ব্যবসায়ীদের টেক্কা দিয়ে বাজার দখল করতে সাহায্য করবে। ফলে খাদ্যশস্য ব্যবসায়ীদের ব্যবসায় ব্যাপক ক্ষতি হবে। সারাদেশে ৬,৫০০-রও বেশি শস্য বাজারে সমস্যা হবে।'
GS🐽T কাউন্সিল গত সপ্তাহে দুধ, দই এবং শুকনো শাকসবজি, মাখানা, গম বা মেসলিনের আটা, গুড়, মুড়ি, জৈব খাদ্য(অরগ্যানিক), সার এবং কম্পোস্টের মতো প্যাকেটজাত- ব্র্যান্ডবিহীন দ্রব্যে ৫% কর আরোপ করে।
CAIT-এর সাধারণ সম্পাদক প্রবীণ খান্ডেলওয়াল বলেন, দৈনন্দিন ব্যবহারের পণ্যগুলিকে করের আওতায় আনার পরিবর্তে, আরও বেশি সংখ্যক ব্যবসায়ীকে GST করের আওতায় আনা যেতে পারে। এর মাধ🍸্যমে করের নেট প্রসারিত হবে।
'স্বাধীনতার পর থেকে খাদ্যশস্যের উপর কোনও কর ছিল না। তবে ২০১৭ সালের শুরুর দিকে প্রথমবার বড় ব্র্যান্ডেড খাদ্যশস্যগুলিকে করের আওতায় আনা হয༺়। তবে তৎকালীন অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদিকে করের আওতার বাইরে রাখার বিষয়ে সতর্ক ছিলেন,' বলেন প্রবীণ খান্ডেলওয়াল।