করোনা পরিস্থ🍰িতিতে আকাল অক্সিজেন, ওষুধের। আর তার সুয♛োগেই মজুতদারি করে চড়া দামে বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীদের একাংশ।
খোদ নয়াদিল্লিতেই এই অভিযোগে গত তিন সপ্তাহে ৭৫টি কালোবাজারি চক্র গ্রেফতার হয়েছে। চড়া দামে অক্সিজেন-ওষুধ বি𝓡ক্রি করার অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছে ৯০ জনেরও বেশি।
নয়াদিল্লিতে ওষুধের মধ্যে এখন সবচেয়ে বেশি চাহিদা রেমডিসিভিরের। সাধারণ অবস্থায় এক ভায়াল রেমডিসিভিরের দাম ৮৯৯-৩,৪৯০ টাকা পর্যন্ত হয়। কিন্তু বর্তমানে কালোবাজারির সুযোগে তাই বিক্রি হচ্ছে ২৫,০০০ থেকে ৫০,০০০ টাকায়। করোনা আক্রান্তকে দ্রুত সুস্𒈔থ করে তোলার আশায় চড়া দামেই রেমডিসিভির কিনছেন অনেকে। যদিও তার কার্যকারিতা নিয়ে রয়েছে দ্বিমত।

বাদ নেই স্বাস্থ্য পর🧜িষেবার সঙ্গে যুক্তরাও। মেডিসিন স্টক থেকে চুরি করে চড়া দামে বিক্রির অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছেন নয়াদিল্লির না🅠মি হাসপাতালের এক নার্স। একইভাবে গ্রেফতার হয়েছেন এক চিকিত্সক, মেডিকেল সেলসম্যান, সিকিউরিটি গার্ড, ড্রাইভারও।
এরপরেই যার মজুতদারি তুঙ্গে তা হল অক্সিজেন সিলিন্ডার। গত কয়েক সপ্তাহে ২২০টি অক্সিজেন সিলিন্ডার কালোবাজারিদের থেকে বাজেয়াপ্ত করেছে নয়াদিল্লির পুলিশ। পুলিশকর্মীদের কথায়, 'সাধারণত ৬,০০০ টাকা দাম একটি অক্সিজেন সিলিন্ডারে। কিন্তু চাহিদার সুযো♍গ নিয়ে ২৫,০০০ থেকে ৬০,০০০ টাকায় দেদার বিকোচ্ছে অক্সিজেন সিলিন্ডার। গোডাউন বা বাড়িতে মজুত করে চাহিদা আরও বাড়িয়ে দাম বৃদ্ধি করা হচ্ছে।'

বাদ নেই অ্যাম্বুলেন্স-ও। দেশের বিভিন্ন স্থানেই করোনা পরিস্থিতিতে আকাশছোঁয়া দাম হাঁকার অভিযোগ উঠছে অ্যাম্বুলেন্স চালকদের বিরুদ্ধে। দিল্লিতে এক অ্যাম্বুলেন্সꩵ চালকের বিরুদ্ধে গুরুতর 𝔍করোনা রোগীকে ১০ কিলোমিটার নিয়ে যেতে ২০ হাজার টাকা দাবি করার অভিযোগ উঠেছে।
ফলে করোনা পরিস্থিতি গুরুতর হওয়ার সঙ্গে𓆉 সঙ্গেই বাড়ছে অসাধু ব্যবসা। মহামারীতেই মুনাফার সুযোগ দেখছে কালোবাজারিরা।