ব্যাঙ্ককে মহম্মদ ইউনুসকে নরেন্দ্র মোদী বলেছিলেন, উস্কানিমূলক বক্তব্য যেন না দেওয়া হয়। সেই পরিপ্রেক্ষিতেই এবার 'জবাব' দিলেন বাংলাদেশের বিদেশ মন্ত্রকের উপদেষ্টা তৌহিদ হুসেন। তিনি মোদীর বক্তব্যকে 'ইতিবাচক' আখ্যা দেন। এরই সঙ্গে আবার বলেন, 'এমন উত্তেজনা ছড়ায়, 🐼এমন বক্তব্য না দেওয়ায়ই ভালো এবং তা উভয়দিক থেকেই এসেছে। হয়ত আমাদের কেউ কেউ বলছেন, সেটা আসলে তখন তাদের না বলাই ভালো। একই কাজ ভারত থেকেও হয়ে থাকে। আমরা জানি যে, বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গ থেকে, আপনারা 🌺প্রতিদিনই এমন কথাবার্তা শুনতে পাচ্ছেন। এমনকি কেন্দ্রীয় সরকারের কেউ কেউ এটা করেছেন।'
এরপর তৌহিদ বলেন, 'আমাদের বক্তব্য, সᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚম্পর্ক ভালো করতে গেলে কোনও পক্ষেরই আপত্তিক মন্তব্য করা উচিত নয়। ভারতের প্রধানমন্ত্রীও বাস্তবতার নিরিখে ইতিবাচক ও গঠনমূলক সম্পর্ক এগিয়ে নেওয়ার কথা বলেছেন। ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্ক জনগণ-কেন্দ্রিক। ভারতের প্রধানমন্ত্রী অধ্যাপক ইউনুসকে বলেন, ইতিবাচক ও গঠনমূলক সম্পর্ক গড়ার বিষয়ে ভারতের আকাঙ্খার কথা তুলে ধরেন। গণতান্ত্রিক, স্থিতিশীল, শান্তিপূর্ণ, প্রগতিশীল এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশের প্রতি ভারতের সমর্থনের কথাও বৈঠকে তুলে ধরেন♐ ভারতের প্রধানমন্ত্রী।'
কয়েকদিন আগেই ব্যাঙ্ককে মহম্মদ ইউনুসকে মিষ্টি ভাষায় কড়া বার্তা দিয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদী। বাংলাদেশি প্রধান উপদেষ্টাকে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী স্পষ্ট বুঝিয়েছিলেন, এমন কোনও উস্কানিমূলক মন্তব্য যেন বাংলাদেশ থেকে উঠে না যাতে দুই দেশের সম্পর্কে অবনতি ঘটে। তবে মোদীর সেই কথা মনে হয় বাংলাদেশি নেতাদের এক কান দিয়ে ঢুকে অন্য কান দ🐽িয়ে বেরিয়ে গিয়েছে; বা কানেই ঢোকেনি কথা। ওয়াকফ আইনের প্রতিবাদে নরেন্দ্র মোদীকে 'ছুড়ে ফেলে' দেওয়ার কথা বললেন এনসিপি নেতা সারজিস আলম।ꦰ এর আগে চিনে গিয়ে ভারতের উত্তরপূর্ব রাজ্য নিয়ে উস্কানিমূলক মন্তব্য করেছিলেন ইউনুস। এহেন ইউনুসকে সরাসরি সংযত থাকার কথা বলেছিলেন মোদী। ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সেই বক্তব্য কার্যত মেনে নিয়ে ভারতের ঘাড়েও দায় চাপানোর চেষ্টা করেন তৌহিদ।