ঘটনার সময়ে ৩৫ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টার গতিবেগে স্কুটার চলছিল বলে দাবি করেছেন ওই ব্যক্তি। সমকিত পারমার নামে ওই ব্যক্তির দাবি, বিনা কারণেই খুলে বেরিয়ে আসে সামনের চাকা। টাল সামলাতে না পেরে রাস্তার মধ্যে ভয়াবহ দুর্ঘটনার কবলে পড়েন তাঁর স্ত্রী।
ফাইল ছবি: টুইটার
ফের বিতর্কে Ola S1 স্কুটার। ইলেকট্রিক স্কুটারের সাসপেনশন খুলে বেরিয়ে গেল চাকা। আর এর ফলে ভীষণভাবে আহত হলেন এক আরোহী। আহত মহিলার স্বামী এই বিষয়ে টুইটারে অভিযোগ করেছেন। তিনি জানান, দুর্ঘটনায় তাঁর স্ত্রী গুরুতর আহত হয়েছেন। বর্তমানে ICU-তে মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করছেন তিনি। মাঝারি গতিতে চলতে চলতেই হঠাত্ই ওলা-র ই-স্কুটারের সামনের চাকার সাসপেনশনে ভেঙে যায়। চাকা প্রায় খুলে বেরিয়ে আসে। সামনে ছিটকে পড়েন তাঁর স্ত্রী।
ঘটনার সময়ে ৩৫ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টার গতিবেগে স্কুটার চলছিল বলে দাবি করেছেন ওই ব্যক্তি। সমকিত পারমার নামে ওই ব্যক্তির দাবি, বিনা কারণেই খুলে বেরিয়ে আসে সামনের চাকা। টাল সামলাতে না পেরে রাস্তার মধ্যে ভয়াবহ দুর্ঘটনার কবলে পড়েন তাঁর স্ত্রী। আরও পড়ুন: Ola S1 Air: অ্যাকটিভার মতো সস্তা, নতুন মডেল আনল OIa Electric
দুর্ঘটনার সময় আরোহী হেলমেট পরেছিলেন কিনা তা জানা যায়নি। তবে এভাবে স্কুটারের চাকা খুলে বেরিয়ে এলে, টাল সামলাতে পারা সত্যিই অসম্ভব। সাংঘাতিক দুর্ঘটনা অনিবার্য।
ঘটনার বর্ণনা করে অভিযোগকারী লিখেছেন 'গতকাল আমার স্ত্রীর একটি ভয়ঙ্কর ঘটনা ঘটেছে। তিনি তাঁর @OlaElectric-এ চড়ে রাত ৯.১৫ নাগাদ প্রায় ৩৫ kmph গতিতে যাচ্ছিলেন। সেই সময়ে তাঁর সামনের চাকাটি সাসপেনশন থেকে খুলে বেরিয়ে আসে। তিনি বেশ কিছুটা দূরে ছিটকে পড়েন। বর্তমানে গুরুতর আহত হয়ে তিনি ICU-তে রয়েছেন। এর জন্য কারা দায়ী?' টুইটে Ola-র CEO ভাবিশ আগরওয়ালকে ট্যাগ করেছেন তিনি। যদিও বর্তমানে সেই টুইটটি ডিলিট করে দিয়েছেন তিনি।
Ola S1 এবং S1 Pro-র সামনের চাকায় সিঙ্গেল ফর্ক সাসপেনশন রয়েছে। পিছনের অংশে একটি মনোশক অ্যাবজর্ভার সঙ্গে। এদিকে আরও সস্তার Ola S1 Air-এ টেলিস্কোপিক টুইন ফর্ক ইউনিট এবং পিছনে ডুয়াল শক সাসপেনশন রয়েছে।
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক