বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য ꦑসম্মেলনের সমাপ্তি ঘোষণা করলেন বাংলার মুখ্য়মন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। অষ্টম বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনে বিরাট সাফল্য। জানিয়ে দিলেন বাংলার মুখ্য়মন্ত্রী।
একদিকে দেউচা পাঁচামিতে কয়লা ব্লকের কাজ শুরু হল বৃহস্পতিবার থেকে। সেই সঙ্গেই বিজিবিএসের সমাপ্তি অনুষ্ঠানে অশোকনগ🃏রে তৈল উত্তোলন নিয়েও বড় আপডেট দিলেন মুখ্যমন্ত্রী।
বাংলার মুখ্য়মন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় বলেন, যে সমস্ত প্রকল্পের কথা বলা হচ্ছে তার মধ্য়ে অন্য়তম হল অশোকনগরের তৈল উত্তোলনের প্রকল্প। আমরা ওএনজিসিকে জমি দিয়েছি। তারা সাফল্যের সঙ্গে তেলের সন্ধান পেয়েছে। গ্যাসেরও সন্ধান পেয়েছে। এগুলি বাণিজ্যিকভাবে উত্তোলন করা হবে। আমরা ওএনজিসিকে সবরকমভাবে সহযোগিতা করছি। পেট্রোলিয়াম খননের ক্ষেত্রে আমরা প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করছি। ভারতের পেট♎্রোলিয়ামের মানচিত্রে এবার বাংলা থাকবে। তিনি জানিয়েছেন, ১ টাকায় ৫০ একর জমি দেওয়া হয়েছে।&ꦆnbsp;
মমতা বলেন, ২০১১ সাল থেকে আমাদের এখানে বেকারত্ব কমছে। আমরা ড্রপ আউট রেট কমিয়ে ফেলেছি। ♔;
৪ লক্ষ ৪০ হাজার ৫৯৫ কোটির বিনিয়োগ প্রস্তাব এসেছে। জানিয়ে দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়।
মমতা বলেন, ২০টি দেশের প্রতিনিধিরা এবারের বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনে এসেছেন। এবারের বিজিবিএসে তাৎপর্যপূর্ণ সাফল্য এসেছে। অতিথি দেশের তরফে বাংলাকেও আ💎মন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তিনি বলেন, বাংলা ভাগাভাগির রাজনীতি করে না। ৫০০০জন বিনিয়োগকারী এবার বিজিবিএসে অংশ নিয়েছিলেন। বিভিন্ন ক্ষেত্রে মউ স্বাক্ষরিত হয়েছে।
মমতা অতিথিদের বলেন, আবার আসবেন। আপনাদের টিম পাঠাবেন। আমরা আমাদের সম্পর্ক আরও দৃঢ় করতে চাই। আমরা চাই ঐক্য। আমরা সকলে মিলে এই পৃথিবীতে একসঙ্গে থাকতে 🌜চাই। বেকারদের চাকরি দেওয়ার কাজ আমরা চালিয়ে যাব।
এদিকে এই বিশ্ববঙ্গ ꦬবাণিজ্য সম্মেলনের মাধ্য়মে আদৌ কতটা বিনিয়োগ আসছে তা নিয়ে তীব্র কটাক্ষ করছেন বিরোধীরা। তবে মমতার দাবি এবার বিরাট সাফল্য এসেছে। তাৎপর্যপূর্ণ সাফল্য।
এদিকে অশোকনগরে তেলের সন্ধান পেয়েছিল ওএনজিসি। ২০২২ সালের জুলাই মাস। প্রাথমিকভাবে বাইগাছিতেই প্রথম খনিজ সামগ্রীর সন্ধান মিলেছিল। এরপর সেখান থেকে প্রায় তিন কিমি দূরে ভুরকুন্ডা গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত দৌলতপুর এলাকায় তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাসের সন্ধান পায় ওএনজিসি। এরপর সেখানে নানা পরীক্ষা-নীরিক্ষা করা হয়। শেষ পর্যন্ত সবদিক বিবেচনা করে সেই এলাকা থেকেও প্রাকৃতিক গ্যাস উত্তোলনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। প্রায় ১৫ বিঘা জায়গার উপর এই প্রাকৃতিক গ্যাস উত্তোলনের কেন্দ্র তৈরি হয়। এটি দ্♔বিতীয় ইউনিট।
এদিকে দেউচা পাঁচামির পাশাপাশি অশোকনগর নিয়েও আশায় বুক বেঁধেছেন স্থানীয়রা। কিন্তু প্রশ্🌜নটা থ♒েকেই গিয়েছে যে গতিতে কাজ হওয়ার কথা ছিল আদৌ কি কাজে সেই গতি এসেছে? বাস্তবে সব ক্ষেত্রে কি সহযোগিতা করছে রাজ্য সরকার?