চিপকে সুযোগ ছিল দিল্লির বিরুদ্ধে চেন্নাইকে জিতিয়ে নায়ক হওয়ার। তবে শনিবার পরিচিত ফিনিশারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে পারেননি মাহি। বরং দিল্লির বিরুদ্ধে সিএসকের হারের জন্য ধোনির ধীর গতির ইনিংসকেই দায়ি করা হচ্ছে। অর্থাৎ, নায়ক হওয়ার মঞ্চে কার্যত ভিলেনে পরিণত ﷽হন মাহি।
চিপকে দিল্লির বিরুদ্ধে চেন্নাইকে হতাশাজনক হারের মুখ দেখতে হলেও এই ম্যাচেই ব্যাট হাতে দু'টি দুর্দান্ত রেকর্ড গড়েন মহেন্দ্🧸র সিং ধোনি। বিশেষ একটি ক্ষেত্রে সুরেশ রায়নার সর্বকালীন রেকর্ড ভেঙে দেন মাহি।
প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে চিপকে ১৫০০ আইপিএল রান
প্রথমত, বিশ্বের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে চিপকে ১৫০০ আইপিএল রান করার কৃতিত্ব অর্জন করেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। গত ২৮ মার্চ আরসিবি ম্যাচে ৩০ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে ধোনি চিপকে সব থেকে বেশি আইপিএল রান করার রেকর্ড সুরেশ রায়নার থেকে ছিনিয়ে 🧸নেন। তবে তিনি ১৫০০ রানের গণ্ডি পেরোতে 🅰পারেননি সেই ম্যাচে।
রায়না চ𒆙িপকে ৫৫টি ইনিংসে ব্যাট করে সাকুল্যে ১৪৯৮ রান সংগ্রহ করেছেন। আরসিবি ম্যাচের পরে চিপকে ধোনির সংগ্রহ ছিল ৬😼০টি আইপিএল ইনিংসে ১৪৯৯ রান। অর্থাৎ, ১৫০০ রানের মাইলস্টোন ছুঁতে মাহির দরকার ছিল মোটে ১ রান।
শনিবার চিপকে দিল্লির বিরুদ্ধে ১টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায🍸্যে ২৬ বলে ৩০ রান করে অপরাজিত থাকেন ধোনি। অর্থাৎ, চিপকে ৬১টি আইপিএল ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে ধোনির ব্যক্তিগত রান সংখ্যা দাঁড়ায় ১৫২৯।
ঘরোয়া ও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট মিলিয়ে চিপকে সব থেকে বেশি টি-২০ রান
দ্বিতীয়ত, ঘরোয়া ও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট মিলিয়ে চিপকে সব 🍌থেকে বেশি টি-২০ রান করার নিরিখেও বিশ্বরেকর্ড গড়েন ধোনি। তিনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট, আইপিএল ও চ্যাম্পিয়ন্স লিগ টি-২০ মিলিয়ে এমএ চিদম্বরম স্টেডিয়ামে মোট ৬৭টি ইনিংসে ব্যাট ♍করতে নেমে ১৫৯৭ রান সংগ্রহ করেন। এই মাঠে টি-২০ ক্রিকেটে ধোনি মোট ৭টি হাফ-সেঞ্চুরি করেছেন।
এতদিন চিপকে ঘরোয়া ও আন্তর্জাতিক মিলিয়ে টি-২০ ক্রিকেটে সব থেকে বেশি রানের বিশ্বরেকর্ড ছিল সুরেশ রায়নার। তিনি চিপকে মোট ৬০টি টি-২০ ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে সাকুল্যে ১৫৯৩ রান সংগ্রহ করেছেন। সুতরাং, শনিব♊ার দিল্লির বিরুদ্ধে অপরাজিত ৩০ রান করার পথে সুরেশ রায়নার বিশ্বরেকর🅺্ড ভেঙে দেন ধোনি।