সমুদ্রের গভীরে মাছে� মত� ভেসে বেড়⭕াচ্ছে� অক্ষ� � টুইঙ্কল। সঙ্গ� রয়েছ� তাঁদের ছেলে আরভ। ছেলে� সামনেই জলের মধ্য� আক্কিক� চুমু খেয়ে বসলে� টুইঙ্কল। অক্ষ� পত্নী নিজে� পারিবারি� স্কুবা ডাইভিংয়ে� এই ভিডিয়ো পোস্� করেছেন� আজ রাজে� খান্না কন্যার ৫০তম জন্মদিন। জীবনের এই বিশে� দিনে নিজে� পরিবারের অদেখ� মুহূর্� প্রকাশ্য� এনেছেন টুইঙ্কল।
টুইঙ্কলে� পোস্� কর� এই ভিডিয়োতে জলের গভীরে সামুদ্রি� কচ্ছ�, রঙিন মা� এব� প্রবাল সহ আর� অনেককিছু� সাক্ষী হয়েছ� নেটপাড়া� খানিকট� যেভাবে স্কুবা ডাইভিংয়ে গিয়ে অক্ষ�-টুইঙ্কলও এই সবকিছু� সাক্ষী হয়েছিলেন� আর সেটা� অক্ষয়পত্নী সকলে� সঙ্গ� জন্মদিনে ভা� কর� নিয়েছেন। ভিডিয়োতে টুইঙ্কেলকে অক্সিজেন মাস্কে� পা� থেকে� অক্ষয়কে চুমু খেতে দেখা গিয়েছে� আবার কখনও স্বামী� হা� হা� রে�েই সমুদ্রের গ🎶ভীরে নানা� কিছু� সাক্ষী হয়েছেন ত✨িনি।
ভিডিয়োটি পোস্� কর� টুইঙ্ক� লিখেছে�, ‘আমা� ৫০তম জন্মদিনে, যখ� আম� আমার চারপাশের বিশ্� এব� আমার পরিবারের দিকে তাকা� তখনও আমার চো� এব� হৃদয� বিস্ময়ে ভর� যায়।� টুইঙ্ক� আর� লিখেছে�, ‘লোকের� মহান দার্শনিকদে� উদ্ধৃত করতে পারে, কিন্তু আম� ফাইন্ডিং নিমো থেকে ডোরিকে অনুসরণ করি। জীবন� যা� হো� না কে�, সে বল� শুধু সাঁতার কাটত� থাকুন।� সবশেষে লিখেছেন♔,'জীবনের দুঃসাহসি� কাজগুল� কখনই যে� বন্ধ না হয়�' টুইঙ্কলে� এই পোস্টে� নিচে তাঁক� শুভেচ্ছা বার্তা� ভরিয়� দিয়েছে� নেটনাগরিকা�
আ🍨র� পড়ু�-বাবা� হাতে� প্রথম🐓বার মদের গ্��সে চুমু� দি�, একসঙ্গ� ৪ট� বয়ফ্রেন্� রাখত� বলতে�: টুইঙ্ক�
এদিন স্ত্রীকে জন্মদিনে� শুভেচ্ছা জানিয়ে আক্কিও এদিন একটা মজার ভিডিয়ো পোস্� করেছেন� যেখানে শ꧒ুরুতেই একটা পাহাড়� উপত্যাকা� মধ্য� সাদা অফশোল্ডা� গাউন� টুইঙ্কলক� �েখ� যাচ্ছে� উপরে আক্ক� লিখেছে�, ‘যাক� আম� বিয়ে করতে চেয়েছিলাম।� আর এর ঠি� পরেই স্ক্রি� ব্ল্যাকআউট হয়� যা�, লেখা ফু�� ওঠ� 'যা� সঙ্গ� আমার বিয়ে হল'🎐� আর এরপরেই দেখা যা�, হাল্কে� একটা প্রতিমূর্তির সামন� দাঁড়িয়ে রয়েছেন টুইঙ্কল। তিনি সে� প্রতিমূর্তিট� দেখিয়ে বলেন, ‘এটা হল পুতু�, আর আম� হলাম আস� হাল্ক।�
ভ🥃িডিয়ো� ক্যাপশান� অবশ্� আক্ক� লিখ♉েছেন, ‘আমা� হাল্� দীর্ঘজীবী হো�! তুমি সুন্দর হাসি-মজ�� মাধ্যম� আমার জীবন� এতগুলো বছ� জুড়� রয়েছ�, সেজন্য তোমা� ধন্যবাদ। ঈশ্ব� তোমা� জীবন� আর� অনেক বছ� নিয়ে আসুন� শু� জন্মদি�, টিনা� সঙ্গ� অক্ষ� জুড়েছেন ভালোবাসা� ইমোজি।