ভারত এবং পাকিস্তানের উত্তেজনার মধ্যেই থাইল্যান্ড সফরে গিয়েছিলেন ভারতী সিং। দেশের অস্থির পরিস্থিতির মধ্যে কৌতু🐽কঅভিনেতার বিদেশ ভ্রমণের কথা সামনে উঠে আসতেই ভারতীর দিকে কটাক্ষের বাণ নিক্ষেপ করেন নেটিজেনরা। সোশ্যাল মিডিয়া ইউজারদের কটাক্ষের জবাব দিতে এবার ভিডিয়ো পোস্ট করে মুখ খুললেন ভারতী।
সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিয়ো পোস্ট করে ভারতী বলেন, থাইল্যান্ডে ছুটি কাটাতে নয় বরং কাজের সূত্রে গিয়েছিলেন তিনি। কাꩵরও সম্পর্কে কিছু না জেনেই এইভাবে মন্তব্য করা একেবারেই উচিত নয় বলেও মনে করেছেন টেলিভিশনের অন্যতম জনপ্রিয় এই কৌতুকঅভিনেতা। অমৃতসরে তাঁর পরিবারের সকলে সুরক্ষিত আছেন বলে জানিয়েছেন অভিনেত্রী।
আরও পড়ুন: মায়ের পাশাপাশি শাশুড়িকেও মাতৃদিবসের শুভেচ্ছা সিদ্ধার্থের, বা🎐দ গেলেন🌞 না কিয়ারা
আরও পড়ুন: মাতৃ দিবসে দুই মায়ের সঙ্গে ছ👍বি পোস্ট করলেন সলমন, বাবাকে জানালেন ধন্যবাদ
ভারতী নিজের ইউটিউব চ্যানেলে একটি ভিডিয়ো পোস্ট করে বলেন, ‘আমি জানি আমাদের শহর এবং⛎ দেশ একটি অস্থিরতার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। তবে আমার দেশ এবং সরকারের ওপর আমার পূর্ণ আস্থা রয়েছে। ভারত এমন একটি শক্তিশালী দেশ যাকে সহজে পরাস্ত করা যায় না। সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা কিছু কিছু মন্তব্য দেখে আমার মনে হয়, আপনারা সত্যি কিছুই জানেন না।’
ভারতী বলেন, ‘আমার পরি𓆏বার অমৃতসরে একদম নিরাপদে রয়েছেন। পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে যতবার কথা হয়েছে, সবাই ভীষণ হাসি মুখে কথা বলেছেন। আমার থাইল্যান্ড সফর নিয়ে যাদের সমস্যা তাদের উদ্দেশ্যে বলছি, আমি ছুটি কাটাতে নয় বরং কাজের সূত্র গিয়েছিলাম থাইল্যান্ডে। থাইল্যান্ডে আমার ১০ দিনের শ্যুটিং ছিল, যার পরিকল্পনা ৩ থেকে ৪ মাস আগেই হয়ে গিয়েছিল। শেষ মুহূর্তে শো বাতিল করলে সেটা আমার পেশাদারিত্বের পরিচয় দেওয়া হতো না।’
আরও পড়ুন: 'তুমিই ছিলে আমার...', মাতৃ দিবসে প্রয়✃াত মায়ের উদ্দেশ্যে কী লিখলেন বনি ✤কাপুর?
আরও পড়ুন: 'কোনও বোকা মহিলার জন্য...', ꧅গোবিন্দার সঙ্গে বিয়ে ভাঙার খবরে ঠিক কী বললেন সুনীতা?
ভারতী ভিডিয়োয় কাঁদতে কাঁদতে বলেন, ‘আপনারা যে মন্তব্য করেন যে আমার পরিবার বা আমার দেশের প্রতি আমি যত্নশীল নই, তারা দয়া করে এই সমস্ত মন্তব্য করবেন না। আমি সারাদিন ভীষণ টেনশনে থাকি,💯 আপনাদের বলা কথাগুলো আমাকে আঘাত করে। আমার পরিবারই এই কঠিন সময়ে আমায় কাজ করার জন্য উৎসাহ দিয়েছে, তাই থাইল্যান্ডে গিয়েছিলাম আমি।’
প্রসঙ্গত, পহেলগাঁও সন্ত্রাসী হামলার পরেও একটি ভিডিয়ো পোস্ট করেছিলেন ভারতী। ভিডিয়োয় নিজের ছোটব🦂েলার কথা স্মরণ করে তিনি বলেছিলেন, ‘মধ্যবিত্ত ঘরের মানুষের ঘুরতে যাওয়ার জায়গা মানেই কাশ্মীর, সিমলা অথবা মানালি। ইচ্ছে থাকলেও বিদেশে ঘুরতে পারেন না অনেকেই। মধ্যবিত্তদের ঘুরতে যাওয়ার জায়গায় যদি এইভাবে জঙ্গি🍒রা আক্রমণ চালায়, তাহলে মানুষ কোথায় ঘুরতে যাবে? এই সমস্ত ঘটনা শুনে সত্যি ভীষণ ভয় লাগে, রাতের পর রাত ঘুম আসে না। দয়া করে শান্তি বজায় রাখুন।’