'ইশক কা রং সাফেদ',🏅 ‘জন্ম কা বন্ধন’, ‘বিষ’, ‘ইচ্ছাধারী নাগিন’, ‘পারফেক্ট পতি’ এবং ‘ভিশ’ এর মতো একাধিক হিন্দি ধারাবাহিক অভিনয় করছেন। আর তাই টেলিভিশন দুনিয়ার পরিচিত মুখ স্নেহাল রাই। তবে লোকজন স্নেহালকে এতদিন অবিবাহিত বলেই জানতেন, তবে অভিনেত্রী এখন বলছেন, তাঁর বিয়ে নাকি ১০ বছর আগেই হয়ে গিয়েছে!
হ্যাঁ, ঠিকই শুনছেন, 'আমি বিবাহিত' এমনটা🌟ই জানাচ্ছেন অভিনেত্রী স্নেহাল রাই। আর তাঁর স্বামীর নাম জানলে আরও অবাক হবেন। ইনি হলেন রাজনীতিবিদ মাধবেন্দ্র কুমার রাই, উত্তরপ্রদেশের একজন 🍸বড় নেতা। যিনি আবার কিনা স্নেহালের থেকে ২১ বছরের বড়। আসলে প্রেমে পড়লে বয়সে কীই বা যায় আসে! এমনটাই হয়ত মত প্রেমিক-প্রেমিকাদের। সে তো নাহয় হল, তবে বিয়ের কথা ১০ বছর ধরে লুকিয়ে রাখার কারণ তবে কী?
এবিষয়ে স্নেহ꧑াল রাই -এর উত্তর, তারকাদের ব্যক্তিগত জীবনের কথা সবসময় প্রকাশ্যে না আনলেও চলে। তবে এখন বলার কারণ, খুব শীঘ্রই স্নেহাল নাকি বিবাহিতদের সৌন্দর্য প্রতিযোগীতায় অংশ ন𝓀েবেন।
আরও পড়ুন-ই𒅌সলামের টানে অভিনয় ছেড়েছেন, জায়রা বলছেন বিয়েবাড়িতে গেলেও তিনি এ✤খন নিকাব পরেই খান!
কিন্তু স্নেহালের সঙ্গে ২১ বছরের বড় মাধবেন্দ্র কুমার রাইয়ের প্রেমটা হল কীভাবে? স্নেহাল রাই জানাচ্ছেন, তিনি একটি অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করছিলেন, সেখানেই ভিআইপি অতিথি ছিলেন মাধবেন্দ্র। পরে একটি বিমানেও তাঁদের দেখা হয়, সেখান থেকেই প্রেমের শুরু। তারপরই বিয়েও করে ফেলেন তাঁরা। ই-টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে𓄧 স্বামী সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে স্নেহাল জানান, 'উনি একবার আমাকে বলেছিলেন, ‘তুমি আমার রানি। যান রানীর মতো কাজ করুন। আপনি সফল হন বা না হন, আপনি সর্বদা আমার হৃদয়কে রানির মতো শাসন করবেন। এই কথাগুলো আমাকে অনেক অনুপ্রাণিত করেছিল এবং আর তাই প্রেমে পড়ে যাই।’
মাধবেন্দ্র কুমার রাই-এর সঙ্গে 'লং ডিসট্যান্স' প্রেম নিয়ে স্নেহাল বলেন, আমরা সবসময়ই একে অপরের সঙ্গে দেখা করার জন্য উৎসাহী থাকি। আমাদের সম্পর্কেও অনেক উত্থান-পতন হয়েছে, তবে আমরা একে অপরকে নিয়ে নিরাপদ। আমি আমার বাবা-মায়ের স🎐ম্পর্ক দেখেই ঠিক করে ফেলেছিলাম, কী করা উচিত, আর কী নয়!
প্রসঙ্গত, এক আগে হিন্দুস্তান টাইমস-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে, স্নেহাল বলেছিলেন, তিনি বাবা-মায়ের মধ্যে গার্হ্যস্থ হিংসা দেখেছেন, একদিন তাঁর মা তাঁকে এবং তাঁর বোনকে নিয়ে ঘর ছেড়েছিলেন। বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের পরে তাঁরা একটা বস্তিতে থাকতেন, সেসময় খাবার কেনার মতোও নাকি টাকা ছিল না। স্নেহাল বলেন, ‘আমরা ফুচকাওয়ালাকে বলতাম, এমন মশালাদার ফুচ🅰কা বানাতে যাতে সেটা খেয়ে খালি জল খেতে হয়, আর জল খেয়েই ঘুমিয়ে পড়তে পারি।’