তিনি সুপারস্টার, তিনি দেব, ‘ব্যস নাম হি কাফি হ্যায়’। সিনেমা হোক কিংবা রাজনীতি, সবক্ষেত্রেই চর্চায় থাকেন 🅺সুপারস্টার। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে নয়নদীপ রক্ষিতের সঙ্গে কথা বলার সময়ে এবিষয়টি নিয়েই কথা বলেছেন সুপারস্টার।
দেবকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, ট্রোলিং, ক্লিকবেট খবর কি তাঁর মনকে প্রভাবিত করে?
উত্তরে সুপারস্টার বলেন, ‘ শুরুর দিকে এগুলো আমাকে খুব প্রভাবিত করত, আঘাত করত। ২০১০-১১ সালে যখন মিডিয়া ধীরে ধীরে আক্রমণাত্মক হচ্ছিল। তবে ধীরে ধীরে আমি নিজের মনকে বুঝিয়েছি, আরে ইয়ার এটা চলবে। কারণ, তুমি বড় হচ্ছো। প্রত্যেকটা ছবিতে তুমি হিরো, You Are sellable right now. You Are The most sellable person in the city (দেব নামটাই আসলে বি🦩ক্রয়যোগ্য, এই নামটি টেনেই আসলে অনেককিছু বিক্রি করা হয়। আমি এখন এখানে সবথেকে বেশি বিক্রয়যোগ্য ব্যক্তি।)’
এরপরই বিষয়টির ব্য়াখ্যা করে দেব বলেন, ‘আমি এমনও দেখেছি, ইন্টারভিউ দিচ্ছে অন্যজন, তাঁকে কিন্♍তু জিগ্গেস করা হচ্ছে না যে খাদান করে কেমন লাগল? তাঁর কাছে জানতে চাওয়া হচ্ছে দেবের সঙ্গে খাদান করে কেমন লাগল? then you get the views (আর তাতেই আপনি ভিউ পাচ্ছেন)।’
আরও পড়ুন-‘আমাদে🐻র ডিভোর্স হয়েছে’, পোস্ট করেছিলেন স্ত্রী, সুদীপ বলছেন, 'পৃথা আসলে প্র্য়াঙ্ক করেছে…'
এরপরই বিনোদিনী প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন,'আর আমি এখন দেখছি, ইন্টারভিউ হচ্ছে কেউ কারোর সঙ্গে কোথাও নেই, বিনোদিনী নিয়ে টুকটাক করে ঠুকতে লেগে গেছে।' দেবের কথাতেই স্পষ্ট অকারণে বিনোদিনী প্রসঙ্গ টেনে বিতর্ক টানার চেষ্টা প😼্রসঙ্গে তিনি কথাটꦛি বলেছেন।
এরপরই তিনি বলেন, ‘আওয়াজটা কোথায় হবে, শক্ত জিনিসে ঢিল মারলে তবেই তো আওয়াজটা হবে। আর শক্ত🌟 হতে গেলে তোমায় বড় হতেই হবে। আমি আমার সব সহকর্মী অভিনেতাদেরই বলি, এগুলো আজকের দিনে এড়িয়ে চলাই ভালো। কারণ আমার মনে হয় এটা দিনে দিনে এটা বাড়বে, এগুলো শেষ হবে না। আর তুমি এগুলো আটকাতে পারবে না। মেনে নিয়েই চলতে হবে। আর না পারলে পাবলিক ফিগার হওয়া যাবে না। তাহলে ৯-১০টার চাকরি করা ভালো। যে মুহূর্তে তুমি 🅷একটাবে আটকাবে, ততক্ষণে দেখবে আরও একটা গ্রুপ তোমাকে আক্রমণ করার জন্য চলে এল…।’