রোজের নানান কাজে সহজে মনে আসতে চায় না অনেক কিছু। তবে বহু মানুষ এমনও রয়েছেন, যাঁরা ডিমেনশিয়ার মতো রোগের শিকার হয়ে নানান জিনিস ভুলে যান। বহু ক্ষেত্রে কিছু চিন্তা করতে গিয়ে স𒊎মস্যায় পড়েন। উল্লেখ্য, চিকিৎসকরা বলছেন, মস্তিষ্কের সঠিক পুষ্টি যোগান আমাদের স্বাভাবিক জীবনযাত্রার মধ্যে খুবই জরুরি একটি দিক। আর কোন কোন খাবার মস্তিষ্কের পক্ষে ভাল, দেখে নেওয়া যাক।
সবুজ শাক
সবুজ যে কোনও রকমের শাকই মস্তিষ্কের পক্ষে ভাল। তবে পালং শাক মস্তিষ্কের পক্ষে সবচেয়ে ভাল। শাকে থাকে ভিটামিন বি। এছাড়াও থাকে বি ৯। যা অবসাদ কাটাতে সাহায্য করেস মস্তিষ্কের ভাবনা চꦬিন্তায় ঘটায় বিকাশ।
বেরি
চেরি, বা ব্লুবেরি, রাস্পবেরি, ব্ল্যাকবেরি মস্ဣতিষ্কের বিকাশের পক্ষে খুবই জরুরি খাবার। এতে থাকে ফ্ল্যাভানয়েড। এই ধরনের ফলগুলিতে অ্ཧযান্টি টক্সিডেন্টের ভাগ বেশি থাকে। যা মস্তিষ্কের বিকাশে সাহায্য করে।
বাদাম
বাদ🎀ামে থাকে ভিটামিন, বি, ই ও ম্যাগনেশিয়াম। যে কোনও রকমে🍷র বাদাম যদি সকালে জলে ভিজিয়ে রেখে তা খাওয়া যায়, তাহলে তা খুবই উপকারী ফল দিয়ে থাকে। বাদাম খেলে ডিমেনশিয়া থেকেও সুস্থতার পথে যেতে পারেন অনেকে, বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
মশলা
সাধরণ♎ত মশলাদার খাবার খেতে অনেকেই পছন্দ করেন না। তবে বহু মশলা এমন রয়েছে, যা বিভিন্নভাবে স্বাস্থ্যের বিকাশে ♕সাহায্য করে। দারচিনিতে থাকে পলিফেনল। যা বিভিন্ন স্বাস্থ্য জটিলতায় সাহায্য করে।
বীজ
সূর্যমুখীর বীজ, কুমড়োর বীজ মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই ভাল। এতে থাকে অ্যান্টি টক্সিডেন্ট, ওমেগা থ্রি। এছাꦉড়াও থাকে, ভিটামিন ই, ⭕জিঙ্কের মতো বিভিন্ন উপাদান। যা মস্তিষ্কের পুষ্টি যোগাতে সাহায্য করে।
মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখতে কী কী করণীয়?
মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখতে মদ্যপান একেবারেই উপকারী জিনিস নয়। ফলꦜে মদ্যপান থেকে দবরে থাকা প্রয়োজনীয়। প্রতিদিনের ব্যায়াম জরুরি শরীর সুস্থ রাখতে। এছাড়াও মস্তিষ্কের উর্বরতার ক্ষেত্রে প্রয়োজন সঠিক সময়মতো ঘুম। এছাড়াও নতুন নতুন ভাষা শিখলে তা ꧑কার্যকরী ফল দিয়ে থাকে মস্তিষ্কের বিকাশের ক্ষেত্রে।