ফল খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো বলে মনে করা হয়। ঋতু অনুসারে বাজারে অনেক ধরণের ফল পাওয়া যায়, কিছু স্থানীয় এবং কিছু আমদানি করা। প্রতিটি ফলের নিজস্ব উপকারিতা রয়েছে যা আমাদের সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উন্নতিতে কাজ করে। কিন্তু গ্রীষ্মকালে কোন ফল খাওয়া উচিত বা খাওয়া উচিত নয় সেদিকেও খেয়াল রাখা উচিত। আসলে, কিছু ফল আছে যা শরীরে তাপ উৎপন্ন করে। তাই গ্রীষ্মকালে এমন ফল বেছে নেওয়া উচিত যা শরীর ঠান্ডা রাখতে পারে।
১) আম
আমকে পেট গরম করার ফলের মধ্যে গণ্য করা হয়। এই ফলটি ঘন ঘন বেশি পরিমাণে খেলে শরীরে তাপ বৃদ্ধি পেতে পারে। এটি আনার থার্মোজেনিক বৈশিষ্ট্যের কারণে, যা শরীরে বিপাক এবং তাপ বৃদ্ধি করতে পারে। তবে, প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে আম পানিতে ভিজিয়ে রাখলে এর উত্তাপের প্রভাব কমতে পারে।
২) পেঁপে
পেঁপে একটি গরম ফল হিসেবে বিবেচিত হয় এবং কিছু ব্যক্তির শরীরের তাপ বৃদ্ধি করতে পারে। তবে, সীমিত পরিমাণে খেলে এটি কারও কোনও ক্ষতি করে না।
৩) টমেটো
আয়ুর্বেদের মতে, টমেটোকে গরম হিসেবে বিবেচনা করা হয়। পিত্ত দোষ আছে এমন ব্যক্তিদের অথবা পিত্তের ভারসাম্যহীনতা অনুভবকারী ব্যক্তিদের জন্য গ্রীষ্মকালে এটি খাওয়া ঠিক নয়। গ্রীষ্মকালে খুব বেশি টমেটো খেলে পিত্ত দোষ বাড়তে পারে, যার ফলে অ্যাসিডিটি, বুক জ্বালাপোড়া হতে পারে।
৪) প্যাশন ফল
প্যাশন ফলকে একটি গরম ফল হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তবে এই ফল সরাসরি শরীরের তাপ বাড়ায় না। আসলে, এই ফলের পুষ্টিগুণ বেশি, যার কারণে এই ফল তাপ বা শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করতে পারে।
দাবিত্যাগ: এই নিবন্ধটি শুধুমাত্র তথ্যের উদ্দেশ্যে এবং পেশাদার চিকিৎসা পরামর্শের বিকল্প নয়। আপনার চিকিৎসা সংক্রান্ত যেকোনো প্রশ্ন থাকলে সর্বদা আপনার ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
পাঠকদের প্রতি: প্রতিবেদনটি প্রাথমিক ভাবে অন্য ভাষায় প্রকাশিত। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির মাধ্যমে এটির বাংলা তরজমা করা হয়েছে। HT বাংলার তরফে চেষ্টা করা হয়েছে, বিষয়টির গুরুত্ব অনুযায়ী নির্ভুল ভাবে পরিবেশন করার। এর পরেও ভাষান্তরের ত্রুটি থাকলে, তা ক্ষমার্হ এবং পাঠকের মার্জনা প্রার্থনীয়।