হিন্দু ধর্মের✤ একটি বিশেষ উৎসব হলো এই অম্বুবাচী। লোককথা অনুসারে আষাঢ় মাসের মৃগশিরা নক্ষত্রের তৃতীয় চরণ শেষ হলে সেই সময় মা বসুন্ধরা ঋতুমতী হয় আর এই সময়েই পালন করা হয় অম্বুবাচী। এইসময় মাটিকাটা লাঙ্গল চালানো নিষেধ থাকে। এই সময় সমস্ܫত মন্দিরের দরজা বন্ধ থাকে। এই তিন দিন বিশেষভাবে নিত্য পূজা সম্পন্ন হলেও মন্দিরের দরজা কখনো জনসাধারণের জন্য খোলা হয়না।
কামাখ্যায় এই সময় বিশেষভাবে অম্বুবাচীর উৎসব পালিত হয়। পঞ্জিকা মতে আষাঢ় মাসের ৭ থেকে ১০ তারিখ গ্রামবাংলায় মহি🌊লারা এই অনুষ্ঠান পালন করে। পিঠে পায়েস বানানোর রীতি আছে এই সময়। বিধবা মহিলারা এই সময় তিন দিন ধরে ব্রত পালন করে থ꧂াকেন।
অসমের গুয়াহাটিতে অম্বুবচীর প্রথম দিন থেকে কামাখ্যা দেবীর✤ মন্দিরের দ্বার বন্ধ থাকে। চতুর্থদিনের স্নান ও পূজা সম্পন্ন হওয়ার পর কামাখ্যা মায়ের দর্শন করার অনুমতি দেওয়া হয়। এই সময় ভারতের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রচুর ভক্তের সমাগম হয় কামাখ্যায়। অম্বুবচীর প্রবৃত্তির তিনদিন পর হয় অম্বুবাচী নিবৃত্তি। এই অম্বুবচীর নিবৃত্তির পর শুরু হয় আবার জমিতে চাষাবাদ।
( উপরোক্ত তথ্যে এটা কখনই দাবি করা হচ্ছে না যে এটা পূর্ণত সত্য এ🌸বং 𓆉সঠিক ৷ এই তথ্য ধর্মীয় আস্থা ও লৌকিক মান্যতার উপর আধারিত)