১০ জানুয়ারি ছিল হৃতিক🌊 রোশনের ৫১ তম জন্মদিন। অভিনেতার জন্মদিন উপলক্ষে এবং তাঁর ইন্ডাস্ট্রিতে ২৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে সারাদিন জুড়ে আরও একবার রিলিজ হয় ‘কহো না পেয়ার হ্যায়’। হৃতিকের বিপরীতে আমিশাকে নেওয়ার পেছনে আসল কারণ ফাঁস করলেন পরিচালক রাকেশ রোশন।
সিনেমা প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে রাকেশ রোশন বলেন, ‘কহো না পেয়ার হ্যায়’ সিনেমাটি নিয়ে প্রথম থেকেই ভীষণ উত্তেজিত ছিলাম আমি। সিনেমার গল্প পড়ার পর আমার মনে হয়েছিল, এই সিনেমায় নতুন দুই মুখের ভীষ🧸ণ দরকার। শুধু নায়ক নয়, নায়িকাকেও হতে হবে নতুন। শুরুতে কহো না প্যায়ার হ্যায় ছবিতে হৃতিকের নায়িকা নির্বাচিত হয়েছিলেন করিনা কাপুর। কানাঘুষো শোনা যায়, অভিষেক বচ্চনের নায়িকা হিসাবে মেয়েকে লঞ্চ করতে এই ছবি থেকে করিনাকে সরিয়ে নেন ববিতা। যদিও আমিশা বছর কয়েক আগে দাবি করেছিলেন করিনাকে বাদ দেন রাকেশ রোশন।
আরও পড়ুন: রাজনীতিতে আসতে ই൩চ্ছুক! কী জবাব দিলেন ঋত্বিক চক্রবর্তী?
আরও পড়ুন: রক্তের ﷽টান! কিরণের ไকথাতেও ধূমপান ছাড়েননি, কার জন্য সিগারেট না ছোঁয়ার মানত করলেন আমির খান?
রাকেশ ছবির ২৫ বছর পূ🅷র্তিতে জানিয়েছেন, শ্যুটিং শুরু হওয়ার মাত্র তিন দিন আগে আমিশাকে কাস্ট করা হয়। আমিশা একজন বহিরাগত অভিনেত্রী ছিলেন, কিন্তু তা সত্ত্বেও তিনি ভীষণ ভালো অভিনয় করেছিলেন এই সিনেমায়। দুজনে নতুন হলেও কাউকে দেখে বোঝার উপায় ছিল না যে ওরা প্রথম কোনও সিনেমায় অভিনয় করছে। আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে এক্সপিরিয়েন্স অভিনেতা-অভিনেত্রীদের মতো অভিনয় করেছিল ওরা।
একেবারেই নবাগতা ছিলেন আমিশা। সিনেমায় আমিশাকে কাস্ট করার বিষয়টা কি চ্যালেঞ্জিং ছিল না? জিজ্ঞাসা করায় পরিচালক বলেন, আমি প্রথম থেকেই একটু ভিন্ন পথ বেছে নেওয়াই পছন্দ করি। প্রথমে ‘খুন ভারি মাং’ দিয়ে কাজ শুরু করেছিলাম যেখানে রেখাকে কাস্ট করেছিলাম আমি। এরপর ‘কিশান কানাইয়া’ সিনেমায় অনিল কাপুরের দ্বৈত চরিত্র, ‘কিং আংকেল’ 🌞সিনেমায় একটি ছোট্ট মেয়েকে কেন্দ্র করে গল্প তৈরি করা এসব কিছুই আমার কাছে চ্যালেঞ্জিং ছিল।
আরও পড়ুন: 'এত সমস্যা...', প্রশ্মিতার সঙ্গে বিয়ে হয়েছে এখনও ১꧙ বছর হয়নি, তার মধ্যে কেন এমন লিখলেন অনুপম?
আরও পড়ুন: ম্যাসিভ হার্ট অ্যাটাক! সঙ্কটজনক অবস্থায় হাস꧅পাতালে ভর্তি টিকু তাꦗলসানিয়া
পরিচালক বলেন, তবে যখন ‘করণ-অর্জুন’ সিনেমাটি পরিচালনা করি, তখন আমার মনে হয় এবার কিছু রোমান্টিক সিনেমা তৈরি করার দরকার আছে। তখনই ‘কহো না পেয়ার হ্যায়’ সিনেমাটি তৈরি করার চিন্তাভাবনা শুরু করি। তবে হৃতিককে চকলেট বয় হিসাবে উপস্থাপন করতে চাইনি আমি, তাই ‘কোই মিল গেয়া’ সিনেমায় প্রতিবন্ধী হিসেবে ওঁকে কাস্ট করি। এই সবকিছুই আমার কাছে ভীষণ চ্যালেঞ্জিং ছিল। তবে আমার প্রত্যেকটি চ্যাল🍒েঞ্জ যে মানুষ ভালোবেসে গ্রহণ করেছিল, তার জন্য আমি চিরকাল কৃতজ্ঞ থাকব।