স্টিভ জিরওয়া ইন্ডিয়াজ বেস্ট ডান্সার-এর সিজন ৪-এর ট্র𒅌ফি ঘরে তুললেন। ছোটবেলায় হাঁটতে পারতেন না ঠিক করে, আর সেই ছেলেই এবার জিতে নিল বেস্ট ডান্সারের ট্রফি। স্বভাবতই উচ্ছ্বাসে ভেসেছেন এই তরুণ প্রতিভা।
হিন্দুস্তান টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে, স্টিভ এই জয় নিয়ে কথা বলেছেন, প্রাইজ হিসেবে জেতা অর্থরাশি দিয়ে কী করবেন, তা নিয়েও ক꧋থা বললেন।&♍nbsp;
জয়ের মুহূর্তের দিকে ফিরে তাকিয়ে স্টﷺিভ বলেন, ‘যখন আমি আমার যাত্রা এবং ট্রফি তুলে নেওয়ার কথা ভাবি, আমার গায়ে কাঁটা দেয়। এটা আমার কঠোর পরিশ্রম ও নিষ্ঠার ফল। কঠোর পরিশ্রম শেষ পর্যন্ত ফল দেয়। আর কথাতেই তো আছে ধৈর্যের ফল মꦕিষ্টি।’
আরও পড়ুন: ভুল ভুলাইয়া ৩ অশ্বমেধের ঘোড়া,⛦ পিছিয়ে গিয়েও হুঙ্কার সিংঘমের, ১০ম দিনে কার কত
‘আমি মনে করি যে, এটি বড় হওয়ার সময় আমাকে যে সমস্ত সংগ্রামের মধ্যে দ🍃িয়ে যেতে হয়েছিল, তার ফলাফল। আমি আমার কঠোর পরিশ্রমকে বৃথা যেতে দিইনি।’, বলেন এই তরুণ।
সোনি এন্টারটেইনমেন্ট টেলিভিশনে সম্প্রচারিত অনুষ্ঠানটি বিচারকের দায়িত্বে ছিলেন করিশ্মা কাপুর,꧑ গীতা কাপ𒊎ুর এবং টেরেন্স লুইস। অন্যান্য চূড়ান্ত প্রতিযোগীরা হলেন হর্ষ কেশরী, নেক্সশন, নেপো, আকাঙ্ক্ষা মিশ্র ওরফে আকিনা এবং আদিত্য মালব্য। ট্রফির পাশাপাশি প্রাইজমানি হিসেবে ১৫ লাখ টাকা ও একটি গাড়ি জিতে নিয়েছেন স্টিভ। তাঁর কোরিওগ্রাফার রক্তিম ঠাকুরিয়া পেয়েছেন ৫ লক্ষ টাকার চেক।
আরও পড়ুন: বেনারসে গঙ্গাপাড়ে আরতি করলে൩ন পরিণীতি চোপড়া, রাঘব চাড্ডা! ছিল পরিবারই, দেখুন
ট্রফি হাতে নেওয়ার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে স্টিভ বলেন, ‘আমি নিজেকে ধন্য মনে করছিলাম যে বাস্তবে এইদিনটা দেখার সৌভাগ্য হল আমার। আমি দীর্ঘদিন ধরে এই মুহ🐷ূর্তটার জন্য অপেক্ষা করেছিলাম। এই জয়ের আনন্দ হয়তো, ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না। আমি যখন ট্রফি হাতে নেই, তখন আমার দিদার চোখে-মুখে আমাকে নিয়ে যে গর্বের অনুভূতি দেখেছিলাম…’
যখন পুরস্কারের অর্থের কথা আসে, স্টিভ ভাগ করে নেয় যে সে এটি তাঁর দিদা ও মায়ের ♍হাতে꧅ তুলে দেবে।
আরও পড়ুন: কপিলের শো-তে ফিরলেন সিধু, কেন বাদ যান ২০১৯-এ? দর্শকদের প্রশ্ন, অর্চনার কী হব♑ে
ব্যক্তিগত চ্যালেঞ্জ কাটিয়ে ওঠা
স্টিভ আরও জানান যে, তাঁর দিদা এবং মা-ই তাঁর নিজের পায়ে ফিরে আসতে সহায়তা করেছে। তিনি নিজের ভাষায় বলেন, ‘জো বাচ্চা চল নেহি পাতা থা, আজ ও ফুটওয়ার্ক হে লিয়ে বিখ্যাত হুয়া হ্যায় (যে ছে▨লেটি নিজের পায়ে চলতে পারত না সে ফুটওয়ার্কের জ♎ন্য বিখ্যাত হয়ে গেছে)’।
‘ছোটবেলায় আমি হাঁটতে পারতাম না, এবং আমি এখন নিজে👍র নাচ এবং বিশেষ করে আমার ফুটওয়ার্কের জন্য এত প্রশংসা পাচ্ছি ... আমি নিজেও মাঝামাঝে আজকাল বিশ্বাস করতে পারি না যে, আমি আমার শৈশবে হাঁটতে পারতাম না… আমার নানি আর মা আমাকে সব বাধা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করেছে। তাঁদের শক্তি এবং উৎসর্গের কারণেই আমি আজ হাঁটতে এবং নাচতে পারি’, আরও বলেন স্টিভ।
তিনি বলেন, ‘এই জয় আমার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্📖ণ। আমি আমার পরিবারকে অর্থের জন্য অনেক সংগ্রাম করতে দেখেছি। মা ও দিদা ছাড়া সকলেই আমার নাচের বিরুদ্ꦍধে ছিল। আমি এদের সকলকে ভুল প্রমাণ করতে পেরেছি। ’