OYO। সাধারণ হোটেল ব্যবসার সঙ্গে একেবারে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িয়ে রয়েছে এই ওয়ো । তবে এবার ব্যবসা কিছুটা ভিন্ন দিকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে ওয়ো। খাবার ও পানীয় ব্যবসার দিকে ঝুঁকছে ওয়ো। ইন হাউস কিচেন ও কুইক সার্ভিস রেস্তর🌠াঁ তৈরির দিকে এগোচ্ছে তারা। তাদের সার্ভিস হোট♒েলে এই পরিষেবা দেওয়ার কথা চিন্তাভাবনা করছে তারা।
দ্য হিন্দুর প্রতিꦿবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে, টাউনহাউস ক্য়াফে ব্র্যান্ডের নাম করে এই টাউনহাউস বাই ওয়ো পরিষেবা চালু করা হবে। ২০২৫-২৬ আর্থিক বছরে প্রথম পর্যায়ে অন্তত ১৫০০ কোম্পানি সার্ভিস হোটেলে তাদের এই পরিষেবা থাকবে।
এর সঙ্গেই অতিথিরা অনলাইন প্লাটফর্মের মাধ্যমে ওয়ো অ্য়াপ ব্যবহার করে এবং OYO ও🧜য়েবসাইট ব্যবহার করে খাবারের অর্ডার দিতে পারবেন। কিচেন সার্ভিস অপসন ব্যবহার করে এই পরিষেবা মিলবে।
ওই প্রতিবেদনে জানা গিয়েছে এখানে যে কিচেন সেটাআপ থাকবে সেখানে পুরো বাণিজ্যিক কিচেন থাকবে। সেখানে নানা ধরনের মেনুর ব্যবস্থা🌜 থাকবে। হোটেলের পরিকাঠামো ও হোটেলের প্রোফাইল অনুসারে মেনুর ব্যবস্থা থাকবে।
কোম্পানির তরফে বলা হয়েছে, এই হোটেলগুলিতে আসা আবাসিকদের তরফে বার বার দাবি করা হচ্ছিল এখানে যাতে হোটেলের মধ্য়ে খাবারের ব্যবস্থ෴া রাখা হয়। সেই মতোই উদ্যোগ নেও💫য়া হচ্ছে। এর মাধ্য়মে গ্রাহকদের পরিষেবাগত মান আরও উন্নত হবে।
তবে এই নয়া পরিষেবার জন্য় ৫-১০ শতাংশ মতো অতিরিক্ত রেভ𝓀িনিউ দিতে হতে পারে। তবে এবার পরীক্ষামূলকভাবে অন্তত ১০০টি তাদের তালিকায় থাকা হোটেলে এই পরিষেবা চালু করতে পারে। দিল্লি, গুরুগ্রাম, হায়দরাবাদ ও বেঙ্গালুরুতে এই ধরনের পরিষেবা পরীক্ষামূলকভাবে চ꧂ালু করা হবে।
এই পাইলট প্রকল্প যদি সফল হয় তবে তাদের আওতায় থাকা হোটেলগুলিতে সার্বিকভাব🃏ে এই পরিষেবা চালু করা হবে। এখানে খাবারের মান যাতে যথাযথ থাকে তার উপযুক্ত ব্যবস্থা করা হবে। ধাপে ধাপে দিল্লি, মুম্বই, বেঙ্গালুরু, হ🐻ায়দরাবাদ, পুনে, ইন্দোর, কলকাতা, জয়পুর, লখনউতে এই পরিষেবার ব্যবস্থা করা হবে।