আজ, রবিবাসরী� ছুটি� বেলা� ব্রিগেডে সমাবেশ করছে বামেরা� সিপিএম–স� অন্য বামদলগুলির গণসংগঠনে� ডাকে এই সভ� হচ্ছে। কিন্তু এই সমাবেশের মধ্য� থেকে কোনও অশান্ত� ছড়িয়� পড়বে না তো?� এই প্রশ্ন এখ� পুলি� মহলে ঘোরাফেরা করছে� আর তা� অশান্ত� এড়াত� সবদিকে নজ� রাখছ� পুলিশ। কড়া নিরাপত্তাও রাখা হয়েছ� যাতে কোনও হিংস� ছড়িয়� না পড়ে। সদ্য ꧒মুর্শিদাবাদ� হিংস🐻� ছড়িয়� পড়েছিল� সেখানে পুলিশক� বে� চাপে� সম্মুখী� হত� হয়� তা� উপ� আরজি কর হাসপাতালের ঘটনা� অশান্ত� হয়েছিল� যাদবপু� কাণ্ডে� এক� ছব� দেখা গিয়েছিল। তা� মোতায়ে� কর� হয়েছ� পর্যাপ্ত পুলিশ। মিছিলে রাখা হচ্ছ� কড়� নজরদারি।
এদিক� এই ব্রিগে� সমাবেশ উপলক্ষ্য� ই꧙ন্সপেক্ট� পদমর্যাদার ৬জ� অফিসার রাখা হয়েছে। আর এসআই এব� এএসআ� পদমর্যাদার অফিসার রয়েছেন ১২ জন করে। তা� সঙ্গ� যো� কর� হয়েছ� ৮০ জন পুলি� কর্মীকে� মহিল� পুলিশও রাখা হয়েছ� ১৫ জন� ডোরিনা� ক্রসিং, চৌরঙ্গ� রো�, মেয়ো রোড–স� শহরে� গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে ৭ট� পুলি� পিকেটি� টি� থাকছে। আর গাড়ি পার্কি� করার জন্য ৬ট� জায়গার ব্যবস্থা কর� হয়েছে। দু’ট� অ্যাম্বুল্যান্সও আপৎকালী� পরিস্থিতির জন্য রাখা আছে। ইতিমধ্যে� সদ� দফতর লালবাজার থেকে পুলি� অফিসারদে� নির্দে� দেওয়� হয়েছ�, বিক্ষো�, ধর্মঘট এব� সমাবেশ সম্পর্কে আগাম তথ্য রাখত� হব� �োকাল থানাকে� আর সেখানে দ্রু� পুলিশক� পৌঁছ� যেতে হবে। লালবাজারকে সব জানাতে হবে। আর আত্মরক্ষায় পুলি� কর্মীদে� হেলমেট পরতে হবে।
আর� পড়ুন:� গ্রীষ্মে� দাবদাহ� পানী� জলের সমস্যা� মুশকিল আসান, নবান্ন চালু কর� হেল্পলাই� নম্বর�
নবান্ন অভিযান বা অন্য কোনও বিক্ষো� মিছিলে পুলিশে� উপ� আক্রমণ করতে দেখা গিয়েছিল। তা� আত্মরক্ষার ব্যবস্থা কর� ডিউট� করতে হবে। ওয়াক� আইনে� প্রতিবাদ দেখাতে গিয়ে মুর্শিদাবা� জেলা� একাধিক জায়গায় হিংস� ছড়িয়� পড়ে। তা মোকাবিলা করতে পুলিশে� সঙ্গ� আধাসেনাক� নামাতে হয়� ভাঙড়েও অশান্ত� ছড়িয়� পড়েছিল� তা� এবার থেকে শহরে মিছি�, মিটি�, সমাবেশ নিয়ে লালবাজার বাড়ত� সতর্কত� অবলম্ব� করছে� গতকা� এই নিয়ে বডিগার্ড লাইন� ক্রাইম মিটি� হয়� সেখানে পুলি� অফিসারদে� কমিশনা� মনোজ বার্মা বলেছেন, মিছিল–মিটিং, অবস্থান–বিক্ষোভ এব� পথ অবরোধে� ক্ষেত্রে কলকাতা পুলিশক� আর� সতর্� থাকত� হবে। পুলিশক� আত্মরক্ষার ব্যবস্থা করত♎� হবে।
কলকাতা� পুলি� কমিশনা� এদিন অফিসার ইনচার্জদের নির্দে� দে�, কো� সমাবেশ� কত ভি� হব�, সেখানে কোনও অশান্তির সম্ভাবনা আছ� কিনা আগাম তথ্য রাখত� হবে। বহিরাগতদের প্রবেশ ঘটার তথ্য� রাখত� হবে। তা� বাড়ত� নজরদার� প্রয়োজন। পুলিশক� স্থানী� মানুষজনে� সঙ্গ� সুসম্পর্� গড়� তুলত� হবে। থানা থেকে নজরদার� বাড়াতে হবে। বহিরা🧜গতদের আনাগোন� কোথা� হল� সেটা লালবাজারকে জানাতে হবে। কোনওভাবে� এলাকার শান্তি বিঘ্নি� কর� যাবে না� এলাকায় ঘুরে পুলিশক� তা� নে�ওয়ার্ক বাড়াতে হবে। হাওল꧃া থেকে শুরু কর� বেআইনি �থে টাকা� লেনদেনের উপরও নজ� রাখত� হবে।