জলপাইগুড়ি সার্কিট বেঞ্🔯চের জন্য স্থায়ী ভবনের কাজ প্রায় শেষ। ইতিমধ্যে সার্কিট বেঞ্চের জমি কলকাতা হাইকোর্টকে হস্তান্তর করেছে রাজ্য সরকার। ৮ দিনে💜র ব্যবধানে ফের সার্কিট বেঞ্চের কাজ খতিয়ে দেখতে জলপাইগুড়ি গেলেন কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম। এদিন সার্কিট বেঞ্চের কাজ খতিয়ে দেখতে গিয়ে জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষের পাশাপাশি পুলিশ, জেলা প্রশাসনের কাজের প্রশংসা করেন তিনি। দ্রুতই জলপাইগুড়ি সার্কিট বেঞ্চের উদ্বোধন হবে বলে জানান প্রধান বিচারপতি।
আরও পড়ুন: এবছরই স্থায়ী ভবনে জলপাইগুড🍸়ি সার্কিট বে☂ঞ্চের কাজ শুরু হবে, জানালেন বিচারপতি বসু
জলপাইগুড়ি শহর লাগোয়া পাহাড়পুরে তৈরি হয়েছে সার্কিট বেঞ্চের নয়া ভবন। বর্তমানে জলপাইগুড়ি সার্কিট বেঞ্চের অস্থায়ী পরিকাঠামো রয়েছে স্টেশন রোডের পাশে জেলা পরিষদের ডাকবাংলোয়। সেখানেই বসছে সার্কিট বেঞ্চ। স্থায়ী ভবনে কাজ শুরু হলে পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ চালু হবে। এরফলে জলপাইগুড়ি এবং উত্তরবঙ্গের বাসিন্দাদের আর বিচারের জন্য কলক🅠াতা ছুটে যেতে হবে না। এর আগে গত ৮ মে জমি হস্তান্তরের সময় উপস্থিত ছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম সহ একাধিক বিচারপতি। এছাড়াও, জলপাইগুড়ি জেলাশাসক ඣশমা পারভিন, পুলিশ সুপার খণ্ডবাহলে উমেশ গণপত এবং জেলার অন্যান্য আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন।
এদিন, জলপাইগুড়িতে সার্কিট বেঞ্চের কাজ পরিদর্শনে প্রধান বিচারপতির সঙ্গে ছিলেন আরও কয়েকজন বিচারপতি। সার্কিট বেঞ্চের সামনে দিয়ে চলে যাওয়া সার্ভিস রোড পরিদর্শন করেন তিনি। পাশাপাশি জল নিকাশি ব্যবস্থার জন্য ড্রেনের কাজও খতিয়ে দেখেন। জাতীয় সড়কের পাশ দিয়ে সার্ভিস রোড দিয়ে যাতায়াত করতে কোনওরকম সমস্যা না হয়, তা খতিয়ে দেখতে প্রধান বিচারপতি নিজেই এদিন পাহাড়পুর মোড় থেকে গোশালা মোড় পর্যন্ত সার্ভিস রোড পরিদর্শন করেন। জাতীয় সড়কের পাশেই হাইকোর্টের সার্কিট বেঞ্চটি তৈরি হচ্ছে। তবে যেভ💙াবে কাজ চলছে, তাতে তিনি খুশি। খুব শীঘ্রই হাইকোর্টের এই সার্কিট বেঞ্চটির উদ্ধোধন হবে বলেও জানান তিনি।
পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম বলেন, ‘এই নিয়ে আমি দ্বিতীয়বার সার্কিট বেঞ্চ পরিদর্শন করলাম। এর আগে গত ৮ মে এখানে এসেছিলাম। বর𝄹্তমানে খুব ভালো কাজ চলছে। আজকে হাইওয়ে অথরিটির সঙ্গে কথা বলতে এসেছি। যেহেতু হাইওয়ের পাশে এই সার্কিট বেঞ্চ তাই সার্ভিস রোড এবং জল নিকাশি ব্যবস্থার জন্য ড্রেনের বিষয়টি গু💞রুত্বপূর্ণ। আমরা চাই না বর্ষার সময় এই এলাকা জলমগ্ন হোক। পুলিশ, জেলা প্রশাসন এবং জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ খুব ভালো কাজ করেছে। খুব দ্রুত সার্কিট বেঞ্চের উদ্ধোধন হবে।’