আকাশ তির( Akashteer)। এই একটা নামই এখন পাকিস্তানের বুকে ক🎐াঁপুনি ধরানোর পক্ষে যথেষ্ট। গোটা দেশ জুড়েই এখন এই আকাশতির নিয়ে খুব চর্চা। কিন𝓰্তু কী এই আকাশতির? কীভাবে এই আকাশতির পাকিস্তানি হানাকে
এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম🅘। একেবারে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি। অনেকটাই ইসরায়েলের আয়রন ডোমের দেশি এডিশন। এমনটাও বলছেন অনেকে। তবে এই আকা👍শতির যে খেলা দেখিয়েছে এবার তা সমর অঙ্গনে ভারতের মাথা উঁচু করে দিয়েছে। আত্মনির্ভর ভারত।
পিআইবির🐬 প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে, রাতের আকাশে এটা যেন এক অন্যরকম যোদ্ধা। এটা ফাইটার জেটের মতো গর্জন করে না, এটা মিসাইলের মতো ঝলসে ওঠে না। প্রথমে শোনে, তারপরে হিসেব করে, তারপর আঘাত হানে। অদৃশ্য ঢাল। আকাশতির। এটা আর এখন ডিফেন্স জার্নালের মধ্য়ে আবদ্ধ নয়, বাস্তবে খেলা দেখিয়েছে এই আকাশতির।
গত ৯ ও ১০ মে একের পর এক মিসাইল ছাড🌠়ছিল পাকিস্তান। 𝔍একের পর এক ড্রোন হামলা করার চেষ্টা করছিল। আর তাদের সামনে ঢাল হয়ে দাঁড়াল এই আকাশতির। ভারতের সামরিক ও বসতি এলাকায় আঘাত হানতে চেয়েছিল পাকিস্তান। কিন্তু সেই সব হামলা একের পর এক প্রতিহত করেছে ভারত। আর সেটা সম্ভব হয়েছে অনেকটাই এই আকাশতিরের মাধ্য়মে। ভারতের নিজস্ব রক্ষক। এটা একেবারে স্বয়ংক্রিয় এয়ার ডিফেন্স কন্ট্রোল অ্যান্ড রিপোর্টিং সিস্টেম। এর মাধ্য়মে একের পর এক পাক হানাকে আটকে দিয়েছে ভারত। খবর পিআইবির প্রতিবেদন অনুসারে।
একদিকে বার বার বিদেশি রক্ষককে এনে ফেল করেছে পাকিস্তান। পাকিস্তানের HQ9, HQ 16 পুরো ফেল করে। বিদেশ থেকে আনা এই সিস্টেম আটকাতে পারেনি ভারতের হানাকে। ভারতের মিসাইলকে চিহ্নিতই করতে পারে⛦নি ওরা। আর উলটো দিকে পাকিস্তান যখন একের পর এক মিসাইল ছুঁড়েছে, ড্রোন দিয়ে আঘাত হানার চেষ্টা করেছে তা মুখ থুবড়ে পড়েছে।
কার্যত আকাশতিরের জেরে এবার অনেকটাꦐই এগিয়ে গেল ভারত।
বুদ্ধিমত্তা দিয়ে, আধুনিক প্রযুক্তি দিয়ে কীভাবে কামাল করত𝓡ে হয় তা দেখিয়ে দিয়েছে ভারত। কন্ট্রোল রুম, রাড❀ার, ডিফেন্স গান, সবের সঙ্গে একটা সমণ্বয় রক্ষা করে এই সিস্টেম। একেবারে রিয়েল টাইম ছবি হাজির করে এই সিস্টেম। একটি নির্দিষ্ট গাড়ির উপর থাকে এই আকাশতির। সুবিধামতো যেকোন জায়গায় নিয়ে যাওয়া যায়।