তবে কি সিঁদুরে মেঘ দেখছে বাংলাদেশ? সেনা অভ্যুত্থানের কোনও আশঙ্কা করছে ইউনুস সরকার? তার জেরেই কি বড় সিদ্ধান্ত। এর আগে আওয়ামি লীগের কর্মসূচিജ নিষিদ্ধ করা হয়েছিল।
এবার রবিবার থেকে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা🌃র কিছু এলাকায় সব ধরনের সভা, মিছিল নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সেখানে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কোনও সভা সমিতি করা যাবে না। সেখানে সমাবেশ, মিছিল, শোভাযাত্রা, বিক্ষোভ দেখানো কিছুই করা যাবে না।
প্রথম আলোর প্রতিবেদন অনুসারে জা🅘না গিয়েছে🔯, বাংলাদেশের আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতর(আইএসপিআর)এই ঘোষণা করেছে। সেখানে বলা হয়েছে সর্বসাধারণের চলাচল ও জনশৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
যে এলাকাগুলোতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে সেগুলি হল কচুক্ষেত সড়ক, বিজয় সরণি থেকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় হয়ে বীরশ্রেষ্ঠ শহিদ জাহাঙ্গির গেট সংলগ্ন এলাকা, বিএএফ শাহীন কলেজ থেকে মহাখালি উড়ালসড়ক সংলগ্ন এলাকা, সৈনিক ক্লাব মোড়, ভাষানটেক, মাটিকাটা, ইসিবি চত্বর ও সংলগ্ন এলাকা। প্রথম আলোর প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে। এই সমস্ত এলাকায় সভা সমিতি বিক্ষোভ প্রদর্শন করা যাবে না।🉐
এদিকে এই কড়াকড়ির সিদ্ধান্ত ঘোষণার পরেই নানা চর্চা চলছে। হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা সহ একাধিক সংবাদমাধ্যমে আগেই উল্লেখ করা হয়েছিল বিভিন্ন মহলের তরফে ও সোশ্য়াল মিডিয়ায় উল্লেখ করা হচ্ছে যে বাংলাদেশের সেনা অভ্যুত্থানের🎃 জল্পনা চলছে। এসবের মধ্য়েই বাংলাদেশের একাধিক জায়গায় সভা, সমিতি নিষিদ্ধকরণের নির্দেশকে ঘিরে নতুন করে চর্চা চলছে।
তবে অপর একটি মহলের তরফে দাবি করা হচ্ছে নানা আশা জাগিয়♒ে অন্তর্বর্তী সরকার তৈরি হয়েছে বাংলাদেশে। কিন্তু বাস্তবে নিট ফল কার্যত শূন্য। হতাশা ক্রমেই গ্রাস করছে বাংলাদেশকে। যে ছাত্ররা একদিন শেখ হাসিনাকে সরাতে নেমে এসেছিলেন রাস্তায় তাঁরা আদৌ কতটা উজ্জ্বল ভবিষ্যত সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারছেন তা নিয়ে সন্দেহটা থেকেই গিয়েছে। এসবের জেরেই কি এবার উত্তাল আন্দোলনের সিঁদুরে মেঘ দেখছেন প্রধান উপদেষ্টা মহম্মদ ইউনুস?
এই প্রশ্নটা বার বারই উঠছে। সাধারণ মানুষের মধ্য়ে ক্ষোভ ক্রমশ বাড়ছে। ছাত্রছাত্রীরা কার্যত হতাশ।🐎 সংস্কারের নাম করে সময় নষ্ট করছে বাংলাদেশ সরকার। এমনটাও মনে করছেন অনেকে। তবে তার আগেই বিক্ষোভ দানা বাঁধতে যাতে না পারে তার জন্যই কি সতর্ক হতে শুরু করেছে বাংলাদেশের বর্তমান সরকার? তার জন্যই কি শুরু হয়েছে দমন পীড়ন?