জি বাংলার জনপ্রিয় রিয়্যালিটি শো ‘সা রে গা মা পা’-এর অন্যতম নজরকাড়া প্রতিযোগী অঙ্কনা দে। কেবল গান নয় তাঁর শিসের সুরেও মঞ্চ মাতিয়ে রেখেছিল সে। শান্তনু মৈত্রর সূত্র ধরেꩲ তার এই অবা🐽ক করা প্রতিভা পৌঁছে গিয়েছিল শঙ্কর মহাদেবনের কাছেও। তা শুনে ছোট্ট অঙ্কনাকে প্রশংসায় ভরে দিয়েছিলেন সঙ্গীতশিল্পী।
কিন্তু শেষরক্ষা হল না। এত কাছে এসেও অধরাই থেকে গেল ফাইনাল। তবে ফাইনাল পর্যন্ত অঙ্কনা পৌঁছতে না পারলেও এই মঞ্চ থেকে অনেক কিছু শিখেছে সে। আর তার স্মৃতির ঝুলিতে জমেছে একরাশ অভিজ্ঞতা। তবে যাঁদের জন্য আজ অঙ্কনার শিল্প আজ এতটা সম🌃ৃদ্ধ, সেই মেন্টরদের মোটেই ভোলেনি 𓄧সে। আর তাই ‘সা রে গা মা পা’-এ থাকাকালীন যে শিক্ষক তথা মেন্টর কাছে নিজেকে তৈরি করত, সেই সৌমেন নন্দীকে উদ্দেশ করে একটা মিষ্টি পোস্ট শেয়ার করে নিয়েছে।
আরও পড়ুন: ‘পরকীয়ার-কাঁটা, নীলাঞ্জনার সঙ্গে দূরত্ব’!🥀 তারই মাঝে ঘর ওয়াপসি 🔯যিশুর, ব্যাপার কী?
সমাজমাধ্যমের পাতায় সৌমেন নন্দীর সঙ্গে নিজের একটি ছবি শেয়ার করে অঙ্কনা লেখে, ‘আমাদের গানগুলো প্রাণ পেত যাঁদের অক্লান্ত পরিশ্রমে, তাঁদের মধ্যে অন্যতম সৌমেন নন্দী স্য♕ার। স্যার এর গ্রুমিং হাউস এ আসার নির্দিষ্ট সময় ছিল, কিন্তু ফেরার কোনও সময় ছিল না। স্যার সবার গান ভালো করে শুনে তবেই বাড়ি ফিরতেন। কখনও কখনও সেটা রাত দশটা বা এগারোটাও হয়ে যেত। কতবার আমরা কয়েজন সবার শেষে স্যারকে গান শুনিয়ে স্যারের গাড়িতেই ফিরেছি। প্রণাম স্যার, কত্তো দুস্টুমি করেছি, বকা খেয়েছি। গান মুখস্থ করিনি বলে মারও খেয়েꦕছি। তবে সবটাই ভালোবাসায় ভরা ছিল। স্যারের কাছে আবদার করে আমরা পিজ্জা, বিরিয়ানিও খেয়েছি। চকলেট, চিপস যে কতবার খেয়েছি তা মনেই নেই। ভালো থাকুন স্যার, সুস্থ থাকুন।’
প্রসঙ্গত, আসছে সারেগামাপা গ্র্যান্ড ফিনালে। আর তো মাত্র কয়েকটা দিনের অপেক্ষা। ২ মার্চ, রবিবার সম্প্রচারিত হবে সেই পর্ব। ইতিমধ্যেই সেমি ফাইনাল এপিসোড সম্প্রচার হয়ে গিয়েছে। প্রতিযোগীরা ছাড়াও ফাইনালে পারফর্ম করবেন বিচারকরাও। শান্তনু মৈত্র, কৌশিকী চক্রবর্তী, জাভেদ আলি, অন্তরা মৈত্র, ইমন, রাঘব, ইন্দ্রদীপ দাশগুপ্ত, জোজো-রাও শেষ দি♋নে গাইবেন। ইতিমধ্যেই ফাইনাল রাউন্ডের শ্যুটিংও হয়ে গিয়েছে।