পাকিস্তানের জঙ্গি ঘাঁটির বিরুদ্ধে অপারেশন সিঁদুর চালিয়েছিল ভারত। আর সেই সময় লেজেগোবরে হওয়া পাকিস্তানকে ‘সমর্থন’ করেছিল তুরস্ক ও আজারবাইজান। এমনট🧜াই সূত্রের খবর। আর এবার তুরস্ক ও আজারবাইজানের সঙ্গে সমস্ত বাণিজ্য ও বাণিজ্যিক চুক্তি বয়কট করার সিদ্ধান্ত নিল কনফেডারেশন অফ অল ইন্ডিয়া ট্রেডার্স। খবর পিটিআই ཧসূত্রে।
সিএআইটির মতে, এই সিদ্ধান্তের মধ্যে রয়েছে দেশব্যাপী তুর্কি এবং আজারবাই😼জানীয় পণ্য বয়কট করা, ভারত জুড়ে ব্যবসায়ীরা এই দেশগুলি 🗹থেকে আমদানি বন্ধ করে দিয়েছে।
অ্যাসোসিয়েশন আরও বলেছে যে ভারতীয় রফতানিকারক, আমদানিকারক এবং ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের তুরস্ক এবং আজারবাইজান ভিত্তিক সংস্থা বা প্রতিষ্ঠানের সাথে💧 কোনও ব্যবসায়ীক সম্পর্ক রাখবে না। কোনও আদানপ্রদান হবে না।
ব্যবসায়ীদের সংগঠন জানিয়েছে যে বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রক এবং বিদেশ মন্ত্রকের কাছে একটি স্মারকলিপি জমা ജদেওয়া হবে, যাতে এই দেশগুলির সাথে সমস্ত বাণিজ্যিক সম্পর্কের নীতি-স্তরের পর্যালোচনা করার আহ্বান জানানো হবে।
কনফেডারেশন অফ অল ইন্ডিয়া ট্রেডার্স (সিএআইটি) ঘোষণা করেছে যে ব্যবসায়ী সম্প্রদায় তুরস্ক এবং আজারবাইজানে শুটিং করা ভারতীয় চলচ্চিত্রꩵ বয়কট করবে। কর্পোরেট হাউসগুলিকে এই দুটি 🅷দেশে কোনও পণ্যের প্রচারের বিরুদ্ধে সতর্ক করা হয়েছে।
সিএআইটি আয়োজিত বাণিজ্য নেতাদের জাতীয় সম্মেলনে এই সিᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, যেখানে প্র🐬ায় ২৪টি রাজ্যের প্রতিনিধিরা অংশ নিয়েছিলেন।
বিবৃতিতে বলা হয়, 'ভারত যখন স্পর্শকাতর ও সংকটপূর্ণ জღাতীয় নিরাপত্তা পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে তখন পাকিস্তানের প্রকাশ্য সমর্থনে তুরস্ক ও আজারবাইজানের সাম্প্রতিক অবস্থানের প্রতিক্রিয়ায় এই প্রস্তাব এসেছে।
সিএআইটি এক বি🌳বৃতিতে বলেছে, 'সম্মিলিত ভারতীয় ব্যবসায়ী সম্প্রদায় এটিকে বিশ্বাসঘাতকতা হিসাবে দেখছে, বিশেষত অতীতে ভারত এবং বিশেষত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী তাদের নিজ নিজ সঙ্কটের সময় উভয় দেশকে যে মানবিক ও কূটনৈতিক সমর্থন দিয়েছিলেন তা বিবেচনা করে।
এদিকে এএনআইয়ের প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে, CAIT-এর সেক্রেটারি জেনারেল প্রবীন খান্ডেলওয়াল জানিয়েছেন, সংগঠিত একটা সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তুরস্ক ও আজারবাইজানের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক বয়কট করা হচ্ছে। এর কারণ একেবারে পরিস্কার। তুরস্ক আর আজারবাইজান একেবারে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন করেছিল। ওদের সঙ্গে আর কোনও সম্পর্ক নয়। তিনি জানিয়েছেন, সমস্ত আমদানি ও রফতানি বন্ধ করে দেওয়া⛎ হচ্ছে। অবিলম্বে এই পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। সর্বসম্মতভাবে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।